ভালোবাসা চেয়ে ছিল একটি ফুলের পাপড়ি,
পরাগ মেখে থাকতো বসে সন্ধ্যা থেকে রাত্রি।
মধুর খোঁজে আসতো মাছি, বাঁধতো বাসা মাকড়ি;
দেখতো আর ভুলে যেতো পথে যাওয়া যাত্রী।
দিবাকরের উষ্ণ আলো শুকিয়ে দিতো চোখের জল,
ঝড়ো বাতাস উড়িয়ে নিতো বুকে রাখা পরাগ দল।
ধীরে ধীরে কেটে যেতো কাল,বুঝতো না কেউ ফুলের ভাষা;
শুকিয়েও যেন নাহি শুকায় বুকে রাখা বুকের আশা।
একদিন এক গহন রাতে আঁধার ভরা ধাত্রী,
নির্জন পথ নির্জন বেশে,নেই যে কোন যাত্রী।
মরণ এসে শুধায় তারে ইচ্ছা তাহার আখরী,
ভালোবাসা চেয়ে ছিল একটি ফুলের পাপড়ি।