জানো আনন্দ,
আজ বড়ই কঠিনের আহ্বান চারিদিক
নিষ্ঠুর কাকতালীয় চিঠিরুপে
কাহিনীর চারপায়া দাড়িয়ে আমার সম্মুখে
রোদের আলোয় চিকচিক করছে
রাস্তার থমকে যাওয়া বালিগুচ্ছ
তৃষ্জ্ঞা? তৃষ্জ্ঞারা নাছোড়বান্ধা
কথা শুনবে আমার আনন্দ?
জানো তো ভেজা কাক হয়ে,
বদ্ধতা মেনে,
আমি ঘরের দেয়ালে বন্দি।
মিছে মিছে যতবার জানলা কিংবা দরজার সম্মুখে দাড়িয়ে,
চক্ষুজোড়া বের করেছি
ততবারি মৌমাছির ঝাক যেনো গিলে খেয়েছে।
আমি নিরুপায়
উপায়ের খোজে আশ্রয় খুজি
নিশ্বাসে বাতাস খুজি
আয়নায় পথ হারা আমাকে খুজি
আলোর মাঝে হাত বিছিয়ে আরো আলো খুজি
অসৎ চেহারা গুলোয় বিশ্বাস খুজি
একা একা দম বন্ধ হচ্ছে কি?
আনন্দ?
সৃষ্টিতে বিশ্বাসী তুমি যে বলেছিলে
ভোরের রোদালাপ বড়ই সুন্দর
কাজের ফাকে টুকরো করা আপেলে কামড় বসিয়ে বলেছিলে
বড্ড খারাপের দল বইছে যে রাস্তার অলিগলিতে
সৌন্দর্যের পূজারী হয়ে কেনো ভিত্তিহীন সেই তুমি
আনন্দেরা আহার পেতে বসেছে তোমার নীড়ে
সময় পেয়ে আবার যেও
কখনোওবা সেই আনন্দবার্তার মিনারে।