কুসুমপুর  গ্রাম আমার
রুপে রুপান্তর
এই গ্রামের একটি কোনে
ছোট আমার ঘড়।
হাসি হাসি,রাশি রাশি
আমার এই ঘড়ে
ভাই বোন মিলে মিশে
থাকি এক সাথে।
কুসুমপুর গ্রাম আমার
ছোট বেলার সাথী
যার মুখটি দেখে আমি
ঘোম থেকে উঠি।
যার কুলে দোলে দোলে
কেটেছে আমার ছোট কাল
জেলে বুনে নতুন নতুন জাল
মাঝি ঐ রেখেছে ধরে
নৌকার হাল।
শুরে শুরে বাজায় বাঁশি
রাখালীয়ার ছেলে
জালে জালে ভরা নদী
মাছ ধরে জেলে।
কুসুমপুর গ্রাম আমার
মায়া দিয়ে ভরা
এই গ্রামে কোন দিন
আসিস যদি তরা
দেখবি কত ভাল বাসা
মায়েরি আচলে
মায়ের মর্মতা বিলায় প্রান
ভরে
ভাল বাসায় ভর পুর
আমার সোনালী গ্রা
ফুল আর ফল দিয়ে
আছে পূর্ণতা।

কুসুমপুর গ্রাম(((৩)))

কুসুম পুরের রাখালীয়ার
শুনে রাখাল বাঁশি
তাহার প্রেমে পরলো
পাশের গ্রায়ের হাসি।
হাসি মেয়ে খুবি ভাল
দেখতে রুপবতি
তাহার বাবা মতি,
টাকা পয়সা আছে বেস
জমি জাতির নেই কো শেষ
খুবি বদ মেজাজি।
হাসি সেই না ডরে
কি করে পাবে সে
আপনার রাখাল কে
আপন করিয়া।
ঘোম নেই দুটি চোখে
রাতরী হলে খোয়াপে আসে
নানান কি সব।
এমন করে কেটে গেল
প্রেরায় পাঁচটি বছর
এবার তারা বাধিতে চায়
আপন ঘড়।
একদিন মতি যায়
দেখতে জমি।
সেই দিনি হয়ে গেল
তাদের প্রেমের কুল খানী।
মতি মিয়া ধরে রাখলো
সে তার রিতি
হাসির ভাল বাসার হয়ে
গেল ইতি