সোমেশ্বরী নদীর অববাহিকায় দাঁড়িয়ে,
শীতল জলরাশীতে প্রাণে সুখের দোলা লাগে।
উজান থেকে ভাটিতে স্রোতস্বিনী নদী প্রবাহিত হয়,
আপন সুরে ঝংকার তুলে পাথরের দেশেতে।

সবুজ উঁচু নিচু পাহাড়ি পথের হাতছানিতে,
কোন এক বিস্মিত মায়া আমায় ডাকে ঐ দূরে।
দু'ধারে পাথরের গায়ে কিছু মানুষ আপন মনে,
কি যেন ভাবছে জলবিন্দু অগোচরে তা অজানা।

জীবনে পথ চলার সন্ধিক্ষণে নদীর প্রাণে চেয়ে,
দুরন্তপনা স্রোতের মতো করে ভাঙ্গা-গড়ার মুহুর্তে
কত আপনজন আসে আবার চলে যায় ক্ষণিকের ত্বরে,
স্মৃতি চিহ্নগুলো চির অম্লান থাক মণিকোঠায় সযত্নে।