জীবন কোথায় থামবে রে তার মৃত্যুর আলিঙ্গনে
বজ্রপাতেই মৃত্যু ঘটবে কেউ কি কখনো জানে?
নিষ্ঠার সাথে শ্রমের যোদ্ধা দায়িত্ব ছিল পালন,
ঝড় বৃষ্টিরে জানেনা কর্মে জীবন মৃত্যু ক্ষণ।

সৌরভ মিয়ার খামারের ঘাস কাটছে যখন হায়।
হঠাৎ আকাশে বিদ্যুৎ চমকে বজ্র পরেছে গায়,
জীবন যোদ্ধা আক্তার মিয়া নিথর হয়েই পরে,
এই বুঝি তাই শেষ নিঃশ্বাস বিদায় নিয়েছে ঝড়ে।

নিষ্ঠার সাথে কাজ করতেন স্কুল ঢগিতে নেমে
হাসিমুখ তার লেগেই থাকতো জন সম্মুখে থেমে।
কেউ কি জেনেছে এইভাবে যাবে কর্মের শেষ দিন,
পৃথিবীর মায়া এখানেই শেষ সবকিছু হলো ক্ষীণ।

কে নিবে তাদের ফেমিলির ভার সন্তানে মুখ পানে,
স্বামীর অভাব পূরণ হবে না জীবনের সেই খানে।
বাবার আদর বাবার শাসন কে নিবে এখন দায়,
সংসারে এক আঁধার নেমেছে সংসারে বার্তায়।

অল্প বয়সে এইভাবে তিনি ছেড়ে গেছে সংসার,
বজ্রপাতের কালেই এখন হয়ে গেল ছারখার।
আক্তার মিয়া জানেনা কখনো এই দিন ছিল শেষ,
হঠাৎ একটা বজ্রপাতের নিয়ে গেছে নিঃশ্বেস।

(উল্লেখ্যঃ আক্তার তালুকদার, আজ
সকাল আটটার সময় বজ্রপাতের মৃত্যু বরণ করেন।)