বাংলাদেশের সকলের তরে
আমরা একটি পরিবার,
সকলের তরে সকলে আমরা
বাঙালির অঙ্গীকার।
বাঙালি বাঙালি আত্নীয় বড়ো
একটাই পরিচয়,
সুখেও দুঃখেও একসাথে বাঁচি
এক সাথে করি জয়।
বাঙালি বাঙালি কত যে আপন
শত্রুতা নেই কারো,
লেগে আছে হাসি একসাথে বাঁচি
ভালোবাসা আসে ঘরো।
বাঙালি বাঙালি হানাহানি নেই
বন্ধনে জোরে মিল,
শয়তানি নেই রাজনীতি নেই
জুড়ায় সবার দিল।
জগৎ বাসীর দাওয়াত রাখি
দ্যাখো আমাদের একতা,
সবার স্বার্থে সকলে বিলাই
কোথায় এমন দ্যাখো তা?
______________
(উক্ত কবিতা, মাত্রাবৃত্ত ছন্দ)
জনগণ খায় বাঁশ/ রাজনীতি হয় চাষ
ভোট দেও ভোট দেও/ শেষে অধিকার নাই,
নেই আর খোঁজ টোজ/ মিছে আশা রোজ
এই জাতি পরাধীন/ নামের স্বাধীন ভাই।
রক্তাক্ত জীবন থেকে/ এলো স্বাধীনতা
ভুলে যাইবা কাজেতে কিছু নেই জানা?
যাদের জীবন থেকে/ বাংলাদেশ হলো
অনিয়ম দিয়ে করো/ শহীদে অবমাননা।
এই খাবে সেই খাবে/ জাতিতো উপোস
দলীয় নামের লিস্টে/ আছে নাকি নাম,
না থাকলে দূরে সর/ ভাগযোগ শেষ
দেশটা তাদের ভাই?/ তাদের সুনাম।
চলছে কি ঠিক যেন/ আমরা বুঝিনা?
স্বার্থের ভেলকি বাজী/ চলবে কি ঘিরে?
রাজনীতি বুঝি না যে/ দেশের কল্যাণ চাই
ভালো থাকতে চাইছে/ জাতি ঘুরে ফিরে।
কবিতা -জাতির প্রত্যাশা।
- মোঃ মুসা
কবিতা নং৩
কোথায়রে ওই স্বৈর দালাল কই তোর চৈঙ্গিস,
খাইতি কেবল মধু মাখা ভাত আমাদের দিতি বিষ।
চাকরি বাকরি দুর্নীতি দিয়ে লুটপাট নিতো দেশ,
সাধুবাদ দিয়ে নিজেরে রাখতি খুবই ভদ্র বেশ।
কোথায় তোদের শিক্ষা সচিব দুর্নীতি বলে স্বচ্ছ,
তল্লাশি কর অনিয়ম কত শয়তানির যে গুচ্ছ।
ডিভাইস দিয়ে পরীক্ষা দেয় চোখ ছিল যার কানা,
দেখেও না দেখে করেছিল বলে সবকিছু যেন জানা
দেশটা তোদের অসুবিধা হত আমার চাইলে ভাগ,
সকল সুবিধা তোদের জন্য ব্যর্থ জীবন জাগ।
সামনে আবার পাঁয়তারা দেয় খাইবে আরেক দল?
দুশমন যারা তোরাও তেমন বাঁচবে কিভাবে বল?
(মাত্রাবৃত্ত ছন্দ)
৪নং
এই সরকার ব্যর্থ করতে
শয়তানি করো তলে,
শয়তানি দিয়ে ক্ষমতা ধরবে
ছলাকলা কৌশলে।
ব্যর্থ হতেই দেবে না বলছে
ব্যর্থ কারাই করে?
মালের দাম কি বাড়ার ফায়দা
দুঃখীর নাগাল ধরে।
ক্ষমতা কী বড় না মানুষ বড়
রাজনীতি ধরে চাল,
মানুষ ঠকিয়ে ক্ষমতা টিকাও
এই বুঝি তার হাল।
দেশের মানুষ যদি রয় ভালো
রাজনীতি লাগে কিসে?
ভালো থাকার ওষুধ খুঁজেছি
মরেছে ঠকার বিষে।
(মাত্রাবৃত্ত)