কেঙকরে কহিম তুই কি ভালবাইচিস না কইছিস ছল
ডগরা ডগরা চোখলার ভ্রূলাত আরো মাখিছিস কাজল।
বাঁশির মত নাকটা তোর, ঠোঁট দুইটা কমলার কোষ
মুখখান হইল দেবীর মতো দেখিতে আহারে কি জোশ।
মুই তোক ভালবাসু এইডা তুই ভালো করে বুঝিস
তোর তানে মই পাছেপাছে যাছু বুঝেই ভাবখান নিস।
ভাবখান নিবা যায়হেনে মোরতি একবারও দেখিলুনি
তোর টলোমলো চোখটার চাহুনি মইু এলাও ভুলুনি।
ভাবে উজ্জট খায় যখন তোর যতাখান গেল ছিড়ে
লজ্জা পায়হেনে তাকালো এপাখায় ওপাখায় ফিরে।
শরমে প্রিয়ামোর ছিড়া যতায় ক্যাচেলায় ক্যাচেলায় হাটে।
পথ খান মেলা দুর তোর দুখে মোর বুকখান যায় ফাটে।
চইলতে চইলতে চুলের ভিতর হাত দে চুল দিস ঝাকুনি
ভিতরটাত মোর মোচরদে কহেচে তুই লোকভুলানো পাকুনি।
মোরতি না দেখে সখ করে মুখত দিলো মিঠা পান খান
প্রিয়া মুই চাহেচু আজীবন অটুট থাওক তোর ভাবখান
(বি. দ্র.আমার স্থানীয় ভাষা)