স্বাধীনতা ভাবতে গেলে !
স্বাধীনের কথা ভাবতেই গেলে,
নানান প্রশ্ন উঠে অন্তরে,
কিসের বাঙলা স্বাধীনতা হয়েছে?
মোদের এই ধরার বুকে?
এখনো দেখি হাহাকারি মানুষ,
হাহাকারের মাঝেই আছে,
এখনো দেখি অসহায়ী মানুষ,
অসহায়ের মাঝেই আছে।
এখনো দেখি স্বার্থান্বেষী শাসক,
মোদের দেশের মাঝে আছে,
এখনো দেখি স্বৈরাচারী শাসক,
মোদেরে দেশের মাঝে আছে।
এখনো দেখি রাহাজানি দুর্নীতি,
চাদাবাজি রংবাজি ধর্ষণ ,
খুন গুম ছিনতাই নির্যাতন,
মোদের দেশের মাঝে আছে।
এখনো দেখি কুরীতি কাজ গুলি,
মোদের দেশের মাঝে আছে।
কিসের বাঙলা স্বাধীন হয়েছে?
মোদের এই ধরার বুকে?
স্বাধীনতার সংগ্রাম ছিলো নাকি,
সব দুষ্কৃতি পতন দিয়ে -
অসহায়ী মানুষদের অন্তরে,
সুখের হাসি ফুটে দেওয়া।
এখনো সেই অসহায়ী মানুষ,
অসহায়ের মধ্যেই কেন ?
এখনো সেই দুঃখ ময়ী মানুষ,
দুঃখ যাতনায় মধ্যে কেন ?
কিসের বাঙলা স্বাধীন হয়েছে?
মোদের এই ধরার বুকে?
স্বাধীনতার অর্থ কি বলো এই?
কার নিকটে করিবো প্রশ্ন?
সবাইতো স্বীয় স্বার্থের দরুনে,
হয়েছে উল্লাস তরঙ্গিত।
হায়রে এখন বড় দুঃখ হয়,
কেন এ দেশ স্বাধীন হলো?
ছিলামতো আগে সীমাহীন ভালো,
পরাধীন মেঘোময় কালো।
স্বাধীন যাত্রার পরে পরাধীন,
দুঃখ কষ্ট বেদনা যন্ত্রণা,
কার মনে সহ্য হয়ে যায় বলো?
এই নির্যাতন নিষ্ঠুরতা?
পরাধীন জীবনেই ভালো ছিলো,
ছিলনা কোন সুখের হাসি,
স্বাধীন প্রাণের পরে পরাধীন,
এযে ভীষন কষ্টের নিশি।
মেনে নেয়া যায়না সুখের চোখে,
দুঃখ কষ্ট বেদনার তরী,
আজি হওরে এখনেই জাগ্রত,
আর করনা কখনো দেরি।
আবার লড়াইয়ের প্রয়োজন,
স্বৈরাচারী দুষ্কৃতি নিপাতে,
ওরাযে মোদের পুষ্পের দেশকে,
করিতেছে লুটপাট ধ্বস্তে।
ওরাযে ত্রিশ লক্ষ শহীদদের,
রক্তকে করছে অবমানে,
ওরাযে দুই লক্ষ সত্যিত হারা,
নারীদের করছে লাঞ্ছনে।
এখনে সময় ওদেরে বিরদ্ধে,
সকলে মিলে রুখে দাড়াতে,
ওদেরকে বাংলা থেকে ধ্বংস করে,
পুষ্প করতে হবে বাংলাকে ৷