পুরুষ এখন নারীর অলংকার!
কিন্তু একসময় পুরুষ ছিল নারীর
অহংকার!!
নারীকে অধিকার দিতে দিতে নারী এখন এমন পর্যায়ে উঠে গেছে! যে স্থানে নারীর যাওয়া উচিৎ ছিল না!
আজ নাম মাত্র পুরুষশাসিত সমাজ!
কিন্তু আসলে কি পুরুষরা শাসন করে? আমি তো দেখি নারীই সর্বদা আগে!! উজান ভাটি,কিংবা ভালো মন্দ সব দিকেই আজ নারীর অবস্থান, নারীর ক্ষমতা!
নারী এতোটা বোকা যে তারা পুরুষের সাথে পাল্লা দিতে গিয়ে -কৃষক হয়ে গেছে!এবার বোঝবে মাঠে কাজ করা কেমন?বা অন্য অন্য স্থানেও কাজ করা কেমন?
নারী রা যে সময় ঘরে থাকতো তখন পরিবেশ, সমাজ সবই সুন্দর ছিল!!তারা ছিল ঘরে রানীর মতোন!!
তখন পরিবারে সুখ ছিল,শান্তি ছিল!আর ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ছিল সুন্দর!-
কিন্তু যখন তারা কাজ করতে সমান অধিকার চাইতে রাস্তায় নামল! ফসলের জমিতে নামল! পাল্লা দিয়ে কাজ করতে লাগলো তখনই তারা হলো চাকরানী!
        " নারী যতদিন ছিল ঘর কোণে!
           ততোদিনই ছিল রানী হয়ে।
          যবে তারা বের হলো বাহিরে।
          তবে থেকেই নারী চাকরানী। "

একজন কর্মী নারী কখনোই একজন বেকার পুরুষকে বিবাহ করে না!কিন্তু প্রায় পুরুষই বেকার নারীকে বিবাহ করে! রাষ্ট্রে দশ জন নারীকে কর্ম না দিয়ে দশ জন বেকার পুরুষকে কর্ম দিলে! হয়তো বিশ টা পরিবারের মাঝে হাসির রেখা পাওয়া যেত!
সত্যি বলতে যে রাষ্ট্রের পরিচালনা নারী করে সে রাষ্ট্র কখনোই উন্নতি করতে পারে না!!
যে রাষ্ট্রে সব ক্ষমতা নারীদের হাতে থাকে, সে রাষ্ট্রে পুরুষ বোঝা হিসাবে ধরতেই হবে!! সে রাষ্ট্রের নারীদের অললকার পুরুষ!নারীরা শুধু তাদের সাজের পরিপূর্ণের জন্যই বর্তমানে পুরুষকে ব্যবহার করে তাছাড়া কিছু না!.কিন্তু একসময় পুরুষছিল নারীর অহংকার,গর্ব! যুগে যুগে যত লেখক লেখিকা- লিখছে নারীর অধিকারের কথা!কারো মনে বিধলো না পুরুষের অধিকার বন্ঞ্চিত ব্যাথ্যা! পুরুষ হয়ে আজ লজ্জায়, ভয়ে করিতে হয় জীবন পার! নারী তার অবলা নামের মুখোশ পড়ে একে একে  করছে পুরুষ অত্যাচার!
নারী মারলে বিচার হয় না!পুরুষ মারলে হয় কেন?
সমান অধিকার দিতে গিয়ে বেশিই হয়ে যাচ্ছে না তো আবার!!

নারী তুমি ঘরে ফিরে,
রানী হও আবার!
পুরুষেরাই করুক কর্ম,
তুমি শুধু ঘরে থেকে দাও প্রেরণা!!