মোল্লা ব্রাহ্মণ পুরোহিত ঋষি মসজিদ মন্দির গির্জায় ,
ঘাপটি মেরে চেয়ে থাকে পাঁঠার সুরতে হায়।
দানের টাকায় চলে তারা দেমাক রাজার মতো,
হাদিস কোরআন ধর্মের বাণী শোনায় অবিরত।
বেহেস্ত দোযখ কাদের জন্য বুঝিয়া বুঝিয়া কয়,
আমরা বলি খোদার কথা জানো সবে নিশ্চয়।
তেত্রিশ কোটি দেবতা আছে অগণিত ফেরেশতা,
অবলোকন করেন সবি বিশ্ব বিধাতা।

অনাথ দুখিরে দেখিলে তারা ভেংচি মেরে তাড়ায়,
দানের হাত দেখিলে তারা হাসিমুখে কথা কয়।
ধর্মের গাছ বাঁচিয়েছে নারী শক্ত হাতে ধরি,
সেই নারীরে বেঁধে রেখেছো ধর্মের শিকল পরি।
সরল চিত্তে কদমবুসি করিল অবলা নারী,
সুযোগ বুঝিয়া বগল তলে হাত দিয়েছো তারি।
ধর্মের ষাঁড় বসে বসে খায় আঙুল তুলে চিল্লায়,
ধর্মালয়ে ধর্ষণ বলাৎকার তৃপ্তি সুখে দাড়ি চুলকায়।

হায়রে মানুষ ধর্ম নিয়ে করিছো ভবে রুজি,
ধর্মালয়ে শয়তান ভয় পায় শয়তানি কারসাজি।
ব্রাহ্মণ তুমি পুরোহিত তুমি মোল্লা জানোয়ার,
ধর্মের নামে ব্যবসা তোদের চলিবে কত আর।
খোদার ঘরে বসিয়া যারা শয়তানের জিকির করো,
ভণ্ড তারা মুনাফেক তারা শয়তানি ভাব ছাড়ো।
দাড়ি মুখে শয়তানি মন বসে আছে যত ল্যাঠা,
ভাবিয়া দেখো তারা কি মানুষ নাকি খোদার পাঁঠা?