প্রথম যখন খুন হই, বয়স ছিল আঠারো
প্রতি সকালে আমার এপিটাফের কাছে এসে বাজাতে ভায়োলিন
মাংসল প্রেমে ঐশ্বরিক মৃতের জন্ম হতো নবজাতকের মতো।
মৃত্যু চাইনি, অদৃশ্যের কাছেই চোখের প্রার্থনা জেগেছিলো
অন্ধ করে দাও!
অন্ধ করে দাও!
আত্মার ঘ্রাণ শুঁকে হৃদয় যেন একবার নিজেকে জয়ী মনে করে।
তবু আমি খুন হলাম, প্রথমবার।
এ দায় কি আমি ঈশ্বরকে দিব?
যাঁর পরীক্ষাগারেই নাক্ষত্রিক অমানিশায় জন্ম নেয়া নারীত্বের অন্তহীন সূত্র!
এ দায় কি আমি ঈশ্বরকে দিব?
যাঁর অস্ত্রাগারেই বেড়ে ওঠা পৌরুষ স্বরলিপি রচনা করতে শিখে শিহরণের নতুন কাগজে।