একটি স্বপ্নের চারা রোপিত হয়েছিলো
দুই হাজার নয় সালে। প্রায় বছর ষোল।
মানুষের আহাজারী আর চাপা ক্ষোভে
জমীন যত অনুর্বর হচ্ছিল ততো লোভে
লোভাতুর হয়ে উঠছিলো স্বপ্ন বৃক্ষটি।
বারবার সে বলছিলো, এতো পরিপাটি
উর্বর জমীনে হয়তো আমার বড় হতে
দেরি হবে না।তবে একটু থেকো সাথে।
ভয় পাই না। তবে যদি জগদ্দল পাথর
দিয়ে চাপা দেয়। তাতে অবশ্যই কাতর
হয়ে যায়। তখন আমার ডগায় ফুলকুড়ি
আসলে কেউ বুঝবে না।তবে যখন ঘড়ি
সময় জানিয়ে বলবে, ৫ই আগষ্ট চব্বিশ।
রক্ত মেখে ফুটবে। ফুটে রবে অহর্নিশ।