(এটি একটি কাল্পনিক কবিতা। কারো সাথে মিলে গেলে কবি তাতে দায়বদ্ধ নয়)
এই বুঝি ফুরসত
কালো টাকা হিসাবের।
সকলেই ব্যাস্ত
স্টাফ অফিসের।
লাখ লাখ কোটি কোটি
এক দুই শত নয়।
জানলেও বলিনি
ছিলো তাতে প্রাণভয়।
কার কত বাড়াবাড়ি
চুরি, চাদা, লুটপাট।
খোজ নিতে নেমেছি
বেধে আজ আটঘাট।
নই মোরা ভীত আজ।
আসামীরা পলাতক।
একচুল ছাড় নয়।
তবে তারা আসা তক।
কেউ কেউ জেলে তবে
অনেকেই গোপনে।
ভয়ে ভয়ে থাকি তাই
যদি আসে স্বপনে।
ধুমকানি দিয়ে যদি
বলে তাজা ইতিহাস।
আমি লুট করি বলে
তুই কিছু খেতে পাস।
তুই দেখি মুনাফিক
মুখে মধু মনে বিষ।
আমি আজ ধরা তাই
সবকিছু বলে দিস।
যাক যেটা বলেছিস
আর যেন না শুনি।
চুপচাপ খেয়ে যা
তা না হলে পিটুনি।
কবিতার শেষে কবি
দিয়ে যায় উপদেশ।
নতুনের হাত ধরে
পাল্টাও পুরো ভেশ।
কিছু থাক কিছু যাক
কেন এটা ভাবনায়?
এই পথে চলো যদি
যাবে দেশ গুল্লায়।
ওরা সব খেয়ে গেছে
তুমি খাবে আছে কি?
সবকিছু তলানিতে
আছে শুধু টিকিটি।
দুর্নিতি দমনে
গাফলতি হলে লেশ,
যেই লাউ সেই কদু
দেখ তবে শেষমেশ।