পল্লীর রাত দূর করে সোনালি সূয উকি মারে
শুরু হয্ সকাল.
শিশির ভেজা ঘাসে রোদ পড্ লে মনে হয্ যেন মুুক্তোর দানা ছরিএ রেখেছে কেউ,
দোয্এলের মিষ্টি মধুর সুর কাটিএ দেয্ রাতের স্নিগ্ধতা,
মায্|ভরা কন্ঠে ডাকে বুলবুলি আর কুটুম,
পল্লীর সকালটা আপনাদের শহরের সকালের মত নয্,
ধলপহরের আগেই ছেলেপুলে গিয্এ হাজির হয্ বকুল তলে
তাদের পায্এর ছাপ পরে শিশির ভেজা দূবা ঘাসে,
দরজা খুলে যখন বাহিরে আসি সূযের ঝলকানি আলো চোখে আছরে পরে চোখে,
ঝাপসা চোখে তাকাই দূরের নারকেলগাছটিতে একটি ঘুঘু তার ঠোট দিয্এ নিজের গা নিজেই দিচ্ছে নেরে,
কীঅপূব দৃশ,
সকাল হতে না হতেই মুরগীদের ডাকাডাকি,পাশের বারিতে ডাকছে একগাদা ভেড্|,
বড্ রাস্তাটায্ আধ হাঁটু কাদা বৃষ্টি হয্এছে রাতে,
কাদা মারিয্এ দুপায্এ জরিএ কিশোররা উঠেছে রাস্তার দুপাশে থাকা জামগাছে,
একগুলো জাম মুখে পুরে দিএ চিবুচ্ছে তারা,নীল রঙে বণীল হয্এছে তাদের জিহবা |
মাথাল মাথায্ দিয্এ মাঠে ছুটেছে একদল কৃষক,
বারির নিচের জমিতে নাঙল জুরে গান ধরেছে রহিম চাচা
ঘনকালো মেঘে আবছা হয্এ আসছে আকাশ,
সকালের সূয কিরণকে এক মুহূত্বে ঢেকে দিলো মেঘ,
হালকা হালকা বাতাস গা শিউরে তুলছে, দোল খাচ্ছে কদম,
এই সকালটাযেন পল্লীর সকাল |