"নোয়াখালীর আঞ্চলিক ভাষায় রচিত"
দোয়ানদার নুর ইসলাম বাপের বড় হোলা
গা'গতরে মোঁডাগাঁডা হেটগা লাযেন ধানের গোলা।
এই গেরামের মাইনষে জানে হেতে কেরুম চিজ,
কালা অইলেও মন'টা ভালা জারুয়ার হেডঅফিস।
কেও আল্লারস্তে বিয়া শাদির দাবাত থাইকলে দিছ,
হেতে খায়না হেডে বিষ খাইতো বইলে হায়না দিশ।
বেয়ান বিয়াল তিন ওঁড়া লই বইয়ে খাডাল মারি,
চা সিগারেট হানের কতা কইতাম কি আর হারি?
কইতে গেলেই যত বিপদ কইরবো ওয়াজ শুরু
কেউবা হেতের ঠেঁং ধরি কয় মাফ করি দেন গুরু।
ওয়াজ তো নয় শব্দ বোমা মাইরবো মুখ বেড়াই
এগিন হুইনলে মরা মানুষ জিন্দা অই যাইবো ভাই।
মাথা ভর্তি মগজ হেতের বুদ্ধির অভাব নাই
দুধ চিনি দি চা বানাইতো গু'র হানি মিশাই।
বিশ্বাস নইলে হুনেন বেকে কান হাতি আঁর কাছে
রামগতি টু মাইজদি'খালে কঞ্চাই কোগা ল্যাট্রিন আছে?
হেই খালের ফ্রেশ গু'র হানি দি চা বানাইতো রোজ
কাস্টমার বেঁউস অই কইত্তো গু'র হানির চার খোজ।
চা'র কাপে ঠোঁট চুবাই কয় বাহ্ দারুন স্বাদ অইছে
হেতে কি শেয়ানা গু খাবাই কাপ হাঁচ টিঁয়াও নিছে।
জানি এই কবিতা হুনি আইবো গলা টিবি আঁর ধইত্তো
এরুম জারুয়ার বিচার যদি আল্লাহ গাফুর কইত্তো।