কপাট ভেদ করিয়া বিধুর আলো পশিল মোর কক্ষে,
বিধুর আলোয় এক অদ্ভূদ মোহ ছড়িয়া পড়িল স্থানু গগনে,
নিধির উদক পানে চাহিলে মনে হয় সেও যেন গেঁথে গিয়াছে এই মোহের মাঝে।
বিচিত্র পরিবৃত্তির মাঝে অতর্কিতভাবে তরু উঠিল দুলিয়া,
দখিনা হাওয়া বকুলের অপার্থিব সৌরভ দিল ছড়াইয়া।
এই বিচিত্র পরিবৃত্তি ক্রমশ রূপ নিয়েছে এক স্বর্গীয় রূপে,
পরিবৃত্তির বৈচিত্র্য দেখিয়া মম চিত্ত আকুল হইয়া কহে,
বিধাতা কি লুকাইয়া রাখিয়াছে এক লাবন্যময় প্রেয়সী এই নিসর্গের মাঝে?
আমি প্রগলভে এই নিস্তব্ধ নিশির লাবণ্য আস্বাদন করিয়া ভাবি,
এ যেন এক নিসর্গের অপার্থিব ছবি!!!