আব্বা আম্মার সাথে কাটানো আমার সেইসব
সোনালী দিনগুলোর কথা মনে পরতে থাকে।

আমি আম্মাকে প্রতিদিন হাসাতাম,কারণে অকারণে হাসাতাম।
যখনই দেখতাম আম্মার মুখটা ভরা হতাশ আর তখনই আমার বুকে জেলে উঠত অজস্র গনগনে ভিসুলিয়াস।

আম্মার সেই হাসি মুখ খুব মানে খুউব মনে পড়ে!
আমার আম্মা এমন মানুষ হাসতে হাসতে চোখে পানি ঝরে।
আব্বা হাসির মাঝে এসে বলত কার মত হয়েছিস বেটা
প্রিয় আম্মা বলত এবার থাম বাবা হাসতে হাসতে আমাদের পেটে ব্যাথা।

কিন্তু আমি ছিলাম দুরন্ত,দুষ্ট ডানপিটে
আমাদের হাসির উৎসব শুরু হতো একসাথে খাবার খেতে।

আমার কথায় তারা প্রাণ ভরে হাসে,
জিজ্ঞাসা করিতাম

সবার নানুবাড়ি থাজে দুর দেশে কিন্তু আমার বেলায় কেন বাড়ির পাশে।

তবে কি? আপনারা বিয়ে করেছেন ভালোবেসে।
আর তখনই ঠিক তখনই আব্বা আম্মা উঠত হেসে!

সেই সময় আমার সাথে লাগত দ্বন্দ্ব
পুছিতাম কে আগে কাকে করেছেন পছন্দ।

কারণ আমি পেয়ে গেছি ছল

আম্মা কইত তোর আব্বাকে বল,আবার আব্বা বলত তোর আম্মাকে বল,

সকাল সন্ধ্যা উঠন জুড়ে  বিরাজ করত হাসির ঢল।
এমন পর্যায়ে এসে;
আব্বা আম্মা বলত অনেক হয়েছে বাবা এবার খেয়ে ঘুমাতে যাবি চল।

➥ 🌸🌸 লেখা বাস্তব জীবনী🌸🌸

╔════≼𖧷✵𖧷≽═════╗
     🌸মো মারুফ হাসান═❥
╚═════≼𖧷✵𖧷≽═════╝
_