পদবি কি?জমিদার শাসন করল গাঁয়ে
রিকথ্ পাইয়া মন দৃপ্ত আসমানে,
ললাট ফুঁসিছে নাগ অন্দর মহলে
ডাইন? চাহিয়াছ যেদিক দগ্ধ ছাঁই আধারে ৷
মুন্সি হাল ধর আবার কতটা হইয়াছে এবার,
দূর ওই প্রান্তর গাঁ রই কি মোর আনন্দার ?
খাতা এবার ওঠা লিখিতে হবে রক্তলেখা
পিপাসা মোর মিটা, আখিঁতে লাগে ছিটা ৷
চতুদ্ধয় জয়জয় নেড়ী শুনিতে পাইকি?কর্ণদ্বয়
ওথেই মোর ধ্যান মন্ত্র গর্জে ওঠে চিত্তে ব্যাঘ্র,
থাবা চালায় সিংহের ন্যায়,
তোর কাপুরুষ, মোরা নিপীড়িত অসহায় ৷
উঠল ব্যাথা স্বাধীনতা হীনতা ডুবল সূর্য যেথা
আনন্দ ঘুনিয়ে আসা নেই দীপ্ত মনে আশা,
ভুরু চঞ্চল আখিঁ-তরী নীর ঝরঝর,
দগ্ধ মেঘের রন্ধে রন্ধে আর কি ভরিবে কর ৷
অবকাশ,
স্হিরপল্লব স্তব্দবাতাস বাতায়ন পাইছে^
হাহুতাশ
ফুঁসছে যৌবন ডুবছে আশপাশ নিঃশ্বাস^
ধরিবে কে হাল পার করিবে ডোঙা
ঋনিতা মোদের পিতা পিতামহের করুণা ৷
যুগে যুগে তাদের শাসন হইবে কি ? অবাসন
ইতিহাসে লেখা পাঠ করিয়ে দিও নব বারতা
হইওনা কাঙ্গাল বীরচিত তোমারই কপাল
তুচ্ছ যতশৃঙ্গ চূর্ণকরি,পদতলে বিশ্বে যতউচ্ছ,
বদ্ধ দ্বারখোল,বহিত দাও বাতাসের সশব্দ
বহিতে দাও ঘ্রাণ যেথা বীরেরা শুরুকরে শকাব্দ ৷
আসমানের খুঁটি না হয় ত্রুটি,
ছিন্নবিশ্বে ধারিত্রীর রয়েছ যত চুনপুঁটি ৷
বাড়বাড়ন্ত,ত্রুটি করিয়াছি আর না হও অশান্ত
শূলবাণ কল্পনায় আসল,কর্মে করিব সোপান
রক্ত ঝরুক তনু মন এই দেহে ৷
এই রক্ত মাখা শরীর তোরা দেখবি হয়রান ৷
জয়জয় শুনিতে পাবি কর্ণে মোদের ধ্বণি
এই ভারত হতে বিশ্বের কোণে যেথা রই তরুণ-তরুনী ৷
বিজয়ের চাকা ঘুরিতেছে কোণী
ঠাঁই নাই বিশ্বে তোদের কাম করনী ৷