ফেরারি স্মৃতি
মানিক বৈরাগী
ভাত ও ফল রসের যারণ বিযারণে যে যারক সুধা স্বাদ দিয়েছো পানে,চাইনা তো আর স্বর্গের শরাব তহুরা। চুমুকে চুমুকে তোমার রূপ সৌকর্যে উপচে উঠে সুরার নহর। ঢেউ খেলে মায়াবী চাঁদোয়া,ডুবে থাকি ঝিলিক লাগা জোসনায়।
আকাশের দিকে তাকাই, অবিরাম ছুটছে রূপবতী কন্যার মতো তারারা।আমি তাকিয়ে থাকি বলেই ক্রমাগত নীলাভ হতে থাকে।কারণ আকাশের দুঃখ ঠিক আমার মতো।
আকাশ বলতে পারেনা তারারা দাপিয়ে বেড়ায়,আর নিরবে হজম করছে নিজে নিজেই।
মাঘ নিশিতে বাসি তারির সাথে নবীন রসের যৌগদ্রবণ। মাঘীপূর্ণিমার আলোয় চুক চুক পান করি, আকাশীর মতো একা।লাল কাকড়া,কাচালংকার ঝোলে একরাশ হতাশা চুবিয়ে খাই। নেশার বিভোরে বেঘোরে ডাকি তারে। চিলমারীর চাঁদরাতে হিমসাগরে যে আমাকে বুকের উষ্ণতা দিয়ে বাঁচিয়ে দিলো
হা ই ফেরারি জীবন ----