দেশে ফিরে শান্তির হাওয়া,
মজা করে হচ্ছিলো খাওয়া।
হঠাৎ পড়লো মায়ের ডাক,
ব্যাটা, আড্ডাবাজি রাখ।
চলতো বাজারের দিকে যাই,
পরীর বিয়ে, কিছুতো কেনা চাই।
বললাম, পরী? কোন পরী??
বললো, কেন রে? জানিস না? ও স্যরি!
তোকে তো এখনো বলাই হয়নি,
পারুলের মেয়ে, বর ভালো! তাই দেরী সয়নি।
বললাম কিন্ত আমি কিছু জানলাম না যে,
বললো, তুই বিদেশে থাকিস, জানাবে কে?
বড় অবাক হলাম আমি, কিছুটা হলো মান,
জীবনটা সত্যিই অদ্ভুত, উপরওয়ালার দান।
পরী ছিল ছোট্ট বেলার পুতুল খেলার সাথী,
কত যে দিন কেটেছিল তার ফুলের মালা গাঁথি।
এতদিন পর এসব কি আর ও রেখেছে মনে?
মানুষ বড় মনভোলা হয়, ভুলতে থাকে প্রতিক্ষণে।