অসহায় একাকীতের জ্বালা
রাত্রে যখন একা থাকি ভাবী কত কি
রাত্রি যখন গভীর হয় অসহায় আমি একাকী
বলা, না বলা অনেক কথা মনে ভাসে
বলবো কারে কেও নেই যে মনের পাশে
আপন যারা জম্মদাতা কর্মক্ষেত্রে ব্যস্ত তারা
বন্ধু যারা নিজ নিজ কাজে কর্মে ভূবন হারা
সহকর্মীর সহমর্মিতা ঘাসের বুকে শিশির কণা
বাড়াই শুধু অসহায় একাকীতের জ্বালা জন্তনা
দূর আকাশে মিটি মিটি শত শত তাঁরা জলে
রাত জাগা পাখিরা উড়ে যায দলে দলে
দুঃখের পৃথিবীতে সঙ্গী সাথীহীন নির্সঙ্গ একা
বসে বসে গাথি শুধু বেদনার কণ্টক অট্রালিকা
বিলাস কুঞ্জে কাঁটা শয্যাতলে করে প্রমোদকানন
কণ্ঠ ধরে আসে অন্তরের নিষ্পেষিত ব্যথার ক্রন্দন।
রাত্রে যখন একা থাকি ভাবী কত কি
রাত্রি যখন গভীর হয় অসহায় আমি একাকী
ঘুম আসে না একা একা অকারনে জেগে রই
এর যে কি জ্বালা জন্তনা কেমনে কারে কই
ভুল করে কখন যদিও বা দু দণ্ড ঘুম আসে
দূর স্বপ্নে ঘুম ভাঙ্গে, কেও নেই আশে পাশে
সারাটা বুক ভরে যায় নির্সঙ্গতা হাহাকারে
কান্না আসে কান্না পাই নিশীথি অন্ধকারে
এদিক ওদিক চায় কেও নাই চারিধারে
গভীর বেদনায নযনে অশ্র ঝড়ে বারবারে
দীর্ঘ শ্বাসে বাতাসে বাতাসে ভারী চারপাশ
দেহ মন করে কমন যেন হাস ফাস
বুকে কিছের যেন চাপ নিরাশার ব্যথা
বলবো কারে সেই সব দুঃখে গাথা কথা