সংসার
অসীম দ্বিধাগ্রস্ত সাহস মনজগ দিযে
ব্যাস্ত হতসা গ্রস্ত সংসার নিয়ে।
নির্জনে একাকী নিজ ছন্দ বলে
সাহস কার রুখবে তারে কোন ছলে।
গোধূলির আবসারে নিত্য বেলা শেষে
কাজের ভিরে ফিরে সে আপন দেশে।
জ্বালা জন্তনারে হেঁসে অট্র হাসি
মমতাময় মায়ের রুপে আত্তপ্রকাশি।
সে এখন আপন ভূবনে ভীষণ ব্যাস্ত
কত কি তার উপরে আছে ন্যাস্ত।
সময় কি আছে বলও ফিরে দেখার
কৈশরের ফেলে আসা স্বৃতি ভাববার।
বালুচরে , বালু নিয়ে খেলেছি নদী কূলে
বেহুঁশ হাওযার বুকে দেখছি চোখ তুলে।
ঘন কাল মেঘের সাথে মিশে উডছে তার চুল
দুল দুলিয়ে দুলেছে তার কানের দুল।
ব্যাকুলতার সাথে দেখছি আকুল
করা বিভর মত্ত প্রেমে চুল আর তার দুল।
সেই ক্ষনে মনের অজান্তে বাতায়ন খুলে
দুলে ছিল কি যেন এখনও তা দুলে।
তুমি গেছো বুঝি সব কিছু ভুলে
শীতের সকালে শিঊলী ফুলে ফুলে ।
গেথেছিলাম দুজনে যে মনোমালা
ভাঙ্গে সব দ্বিধা দন্দ বাধার তালা।
সে মালা আজও আছে আমার কাছে
শুধু তুমি নাই আজ আমার আশে পাশে ।
বর্ষার বৃষ্টি ঝরা অশীমাকাশে
তোমার সুবাস পাই বৃষ্টি বাতাসে।
মেঘে মেঘে ছায়া পরে দেই হাত ছানি
সবই মায়াবী মরীচিকা শুধু, জানি।
তবু চেয়া থাকি চাতক পাখীর মত ঠাই
তোমার আমার আকাশ তো একটাই।
যদি মুখখানি ভেসে উঠে মেঘের গাঁই
যদিএকবার দেখার পাই হেথাই, বিধাই।
আশাই আশাই বুক বাঁধি বিথাই
মেঘ গুল একে একে উড়ে চলে যাই।
কখুন কখুন বেদনার বৃষ্টি ঝরাই
কল্পনার ঘুড়ী উড়ে আকাশ জুরে সর্বদাই।