আমার সোনার স্বাধীন বাংলাদেশে
৯০-এর এলোমেলো হাওয়ায় গণতন্ত্র এলো অবশেষে।
জনগণের জন্য জনগণ দ্বারা পরিচালিত সরকার
দেশও নেতী , জন নেতীর সরকার ঘুরে ফিরে বারবার।
দু জনেই মহারানী সর্ব-শর্বা নিজ নিজ সরকারে প্রতিবার
জীর্ন সীর্ন অসহায় সাধারণ বাঙ্গালীল ভোটের অধিকার।
লাল রক্তে রঞ্জিত, লাচ্ছীট মানুষ রাজপথে পথে সর্বনাশে
কেও এসে দাড়াই নাই একবারো তাদের আসে পাশে।
ভাতের স্বপ্নে, স্বাধীন জাতীর স্বপ্নে বীর বাঙ্গালী রাজপথে
অনেক স্বপ্নে বিভর জাতী বন্দি দুই নেতীর রথে।
নিশীতির অন্ধকারে ছুটছে দুই নেতী নিরুদ্দেশের ড়াকে
উন্নয়নের নামে দাক্ষিনা আর ভিক্ষার পাঁকে।
কত শত সুপররমর্শ কুপরামর্শের মালা গাথে
নতুন নবীন যৌবন তরঙ্গ জোয়ার টানে নিজের সাথে।
বাঙ্গালীর দুই পরম শ্রদ্ধীয় মুকুট হীন মহারাণী
রাষ্ট্রের সকল সুযোগ সুবিধা ভোগ করে তা সবাই জানি।
বিনিময়ে অন্যায়,অবিচার,খুন,মারামারী,রাহাজানী,হানাহানী
ছাড়া আর কি দিয়েছে ? শুধু কাঁদা ছুঁড়াছুঁড়ির বাণী।
হাসপাতালের ব্যাডে ঐ এক দিনের শিশুটাও জানে
কি চরম দূরনীতির পথ পাড়ি দিতে হয়েছে এক দিনের প্রানে।
ব্যাবসা,বাণিজ্য আর অর্থনীতি, রাজনীত, প্রনীতি
এমন কোথাও নেই যেখানে নাই কোন প্রকার দুরনীতি।
আমরা সবাই জানি,বুঝি, আমরা সবাই মানি
জানেনা শুধু বাঙ্গালীর শ্রদ্ধীয় দুই মহা মহিমান্নিত রাণী।