এ জন্মে পরে থাক নৈর্ব্যক্তিক খোদাবৃত্ত হয়ে
আমি তোকে পুষ্করিণী দেব, খলবলে নাচন কোদন
ঐশ্বরিক কাঠে সূক্ষ্ম খোদা' রা
জলবৃত্তে মন্থকাম রাজার দোসর , হৃদগর্ত আছে ?
ভেবে দেখি কর্ষ কাম কতটা প্রবাহী
আলাদীন অধস্তন কিংবা কৌতুক, তুই আমি
জলদ ভিত্তিক, কিছু শর্ত মজে আছে
অস্থিবলয়ে , ঘষে মেজে সাজানো গেল না ---
তুলে ফেল শৈব মন্থ, কোষে কোষে ধর্ষকাম
শ্রমনের সারি , স্থিত হতে পারি ?
কু-বৃত্তে পরে থাকে ভ্রম
শ্মশাণের চারী , এখানেও খোদিত বৃত্ত
শবের মতন , মর্ত্যালেহী খোদিত আসন
বহুবৃত্তে সন্তরণ , জলজ প্রজারা।

উদ্বিগ্ন শর্তেরা ফিরে আসে বিপ্রতীপ সাজে
বিবিধ প্রত্যয়ে, শুধু গূঢ় কথা বলে
এইভাবে শ্রমণ আর বিক্ষিপ্ত বলয়ে থাকে শুধু
বিনাশের সারি, নয়তো নিশ্ছিদ্র পাঁকে
বিপর্যয়, কে ছোঁয়াবে রাজধর্ম
নরমেধ খাঁড়ার মতিভ্রম, তিলরক্ত মেখে
কে রয়েছ আগন্তুক বিধর্মী প্রজারা , মাথা গালে
মৃত্যু বাহক ---- আমিও স্পর্ধিত আজ
পাহাড় প্রমাণ অন্তিম ছোঁয়ানো ঐ খাড়ার মতন
গুহ্যস্বর সয়ে আছি কুম্ভের মতন !