কার ছায়া কাঁপে চিরদিন
সেই যুগ থেকে একে একে নেমে গেছে যারা
ফেরেনি কখনও,পৃথিবীর আনাচ কানাচ
বৃথা অন্বেষণ রৌদ্রময় আজও আছে পরে
অন্তরালে ঠেকে, ঢেকে গেছে মুখ
মেঘ রৌদ্র পরে না কখনও
কি বিপত্তি দেখো,এখানে উন্মাদনা অথচ আঁধার!
ধূলাস্তর ঠেলে সে জীবাশ্মে
চিহ্ন নেই ভস্মে মাখা অযথা শরীর
এ কার্পণ্য কেন
দিনরাত্রি বয়ে গেছে
গাছেরা মাতাল,বেহুশ হয়েছে সয়ে সয়ে
শাখে তার অর্বাচীন চোখ...
কোন আলো নেই আর উৎসবের মতো
চতুর্ভূজে দৃষ্টি আজো খিন্ন ব্যবধান
ফিরে গেলে তুর্য্যে ওই অশ্রু ধোয়ানো জনপদ
দেশান্তর সব !
কোল থেকে নেমে গেছে শিশু
এ তট মেদিনী উষর হয়ে আছে
চলে যাবে
কিছু পরে যাজ্ঞবল্ক ছকের ভেতর
শুধু তার আঁকিবুকি গোপন কথারা
গুম হয়ে রয়ে যাবে ঢিঁবির ভেতর!
সব রাত খোয়াবে অধর
তবু সে জামবন চৌহদ্দি বেঁধে দেবে
সব ছানা বেড়ে যাবে
ওম চেয়ে দুধ মুখ তার
আমাদের জ্বর হয়
জ্বর হয় কোষের ভেতর,পৃথিবীও জ্বরে কাঁপে
চাঁদ গ্রহ কাঁপে সব ওমের ভেতর !!