ভোট যুদ্ধ শুরু! নেতাদের মাঝে তারাদের টানাটানি। বিজেপি নেতা সৌরভ গাঙ্গুলী কে টানলেন। এরপরের ঘটনা সক্কলের জানা। আমিও ঘটনার শেষ বদলে দিয়ে সুকুমার রায় এর মূর্খ মাছিকে দিলাম ঝেড়ে!
নেতা :
ভোট পাবনের বারবেলাতে
গান ধরেছি সব নেতাতে
ঝুল ঝেড়ে আজ সাফ করছি বাসা।
আয় না দাদা মোদের দোরে
আয় বাড়াবি আইলে পরে
ফরাশ পাতা দেখবি কেমন খাসা।
দাদা :
থাক থাক থাক আর বলে না
ক্রীড়ামন্ত্রী? মন গলে না
ব্যাবসা তোদের সবই মোদের জানা।
ঢুকলে তোদের জালের ঘোরে
কেউ কোনদিন আর কি ফেরে
বাপরে! সেথায় ঢুকতে মোদের মানা।
নেতা :
হাওয়ায় এখন ভোটের দোলা
সকল রাস্তা তোমার খোলা
দোলার দোলায় চোখ যে যাবে জুড়ে।
আয় না সকল পাট চুকিয়ে
থাক না মোদের ভোটার নিয়ে
ময়দান আর দাদাগিরি ছেড়ে।
দাদা :
কাজ নেই মোর দোলায় দুলে
তোমার কথায় সকল ভুলে
ইমেজ গিয়ে আছাড় খাবো শেষে?
তোমার ঘরে ঠাঁই যদি পাই
জবর হবে মগজ ধোলাই
সে ঠাঁই নাকি এমন সর্বনেশে।
নেতা :
মিথ্যে ভাবিস আপন মনে
বাপ্পি বাবুল মোদের সনে
এমন আছেন আরো অনেক কতো!
রাখবো তোকে বেজায় সুখে
ফুলঝুরি তোর ফুটবে মুখে
থাকবি যেন মহারাজার মতো।
দাদা :
লোভ দেখালেই ভুলবো ভাবি
আমি কি ভাই এমন লোভী
মিথ্যে নেতা দাদায় বোঝাও খালি
করবো কি ছাই তোদের দেখে
প্রনাম করি সব নেতাকে
আজকে তোমার সেই গুরেতে বালি।
নেতা :
নধর দাদার বদন ভরে
রূপ যে তোমার উপচে পরে
স্বপ্ন দেখি মুকুট তোমার শিরে
হাজার হাজার লোকের ভীড়ে
ব্যাট নয় এক ধনু ধরে
আসছ তুমি গজগামিনী ধিরে
দাদা :
মন ফুরফুর ফুর্তি নাচে
একটু খানি যাই না কাছে
যাই যাই যাই। বাপরে একি ধাঁধাঁ
ও নেতাভাই রক্ষে করো
ফাঁদ পাতা এ কেমন তরো
সমস্তক্ষন রইনু আমি বাঁধা
নেতা (অট্টহাস্যে) :
আমাদের এই মিষ্টি কথায়
নাচলে শেষে! স্বস্তি কোথায়
এমন দশাই সবার খাতে লেখা।
কথার পাকে মানুষ মেরে
রাজনীতিটাই করছি ফিরে
ভোট নিবি তুই মুকুট আমার পাকা।