শেখ হাসিনার অবদান
মোঃমেহেদী হাসান
আমি এক রোহিঙ্গা শরণার্থী এক সমায় আমার,
সব কিছু ছিলো সাজানো শুখের সংসার ছিলো।
হঠাৎ কোথা থেকে কিছু দাঙ্গাবাজ লোকজন এসে, আমার সন্তানকে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মেড়ে ফেলো।
আমার স্বামীকে ধারালো ছুরি দিয়ে টুকরো টুকরো, করলো এবং আমাকে গণভাবে ধর্ষণ করলো।
অতি কষ্ট করে জোগাড় করা সাজানো গুছানো দামি মালামাল,
লুটপাট করে ঘরে আগুনদিয়ে ঝালিয়ে দিলো।
আমি অবাক হয়ে চেয়ে রয়েছি তার কিছু পর চারিদিকে ডাকাডাকি শুনতে,
পাই এভাবে আমাদের সকল রোহিঙ্গা শরণার্থী দের উপারে অত্যাচার চলছে।
সাবাই পালানোর রাস্তা খুঁজছে কেন হঠাৎ,
আমাদের উপারে অত্যাচার নির্যাতন শুরু হলো।
তার কিছু খুন পর শুনতে পাই আমারা রোহিঙ্গা, শরণার্থী নাকি মায়ানমার এর মানুষ নই।
আমারা এই মায়ানমার দেশে কোথা থেকে চরে,
স্থান নিয়ে বসোবাস করি বলছেন সরকার।
এতো দিন আমারা এই মায়ানমার দেশের নাগরিক হয়ে বসোবাস,
করেছিলাম এখন বলছেন সরকার তোমরা কোথা থেকে এসেছি।
এইদেশ তোমাদের নয় তার কারন আমাদের তারিয়ে দিয়ে আমাদের বসোবাস করার জায়গায়,
ঝুরে বড় বড় দালান কোটা তৈরি করে বিদেশি কল কারখানা তৈরি করবে তাই শুনছি।
তাই আমাদের দেশ ছাড়তে বাধ্যে করছে,
পৃথিবীতে কেউ নেই আমাদের সাহায্য করবে।
হঠাৎ শুনতে পেলাম শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা শেখ হাসিনা তার দেশে,
পরে থাকা অতিরিক্ত জমিতে আমাদের থাকার ব্যাবস্তায় করছেন।
মনে শান্তি পেলাম নিজ দেশে জায়গায় নাহলেও রোহিঙ্গা,
মানুষ নদী পাড়ি দিয়ে সাবাই বাংলাদেশে চলে যাচ্ছে
।
আমি অসুস্থ মানুষ সুস্থ হয়ে বাংলাদেশে এসে দেখি শেখ মজিবুর রহমানের কন্যা,
শেখ হাসিনা প্রায় দশ লক্ষ রোহিঙ্গা মানুষকে থাকার জায়গায় করে দিয়েছে।
তাই শেষ না নিরাপদ পানি পান করার জন্য গভীর নলকূপ এবং রোহিঙ্গা ছেলে,
মেয়ের লেখা পরা করার জন্য স্কুল কলেজ তৈরি করে দিয়েছে।
এই জন্য সাড়া পৃথিবীর মানুষের মুখে শুনি শেখ মুজিবুর,
রহমানের মতো অতি দয়ালু তার কন্য শেখ হাসিনা।