সুুন্দরী পুত্র বঁধু
মোঃমেহদী হাসান
একদা এক গ্রামে পাকিস্তানি শাসন আমলে একজন এস্টালিস যুবক ছিলো। তিনি প্রতি দিন সুুন্দরী মেয়ে মানুষকে ডিস্টার্ব করতো এবং অনেক মেয়েকে বিবাহ কড়ার প্রতুস্রুতি দিয়ে বিবাহ করতোনা। হঠাৎ একদিন ছেলেটি এক সুুন্দরী মেয়ে দেখে তার প্রেমে ফিদা হয়েজায়। ছেলেটি মেয়ের পিছু পিছু অনেক দূর দিয়ে একটি চায়ের দোকানে গিয়ে চায় খায় এবং মেয়েটির দিকে লক্ষ করে। ছেলেটি দূর থেকে দেখতে পেলো মেয়েটি তার বাসায় প্রবেশ করছে। লোক জনের নিকট থেকে মেয়েটির পরিচয় জিঙ্গাসা করে নেয়। মেয়েটি ইস্কুলে জাওয়ার পথে ছেলেটি তাকে বিবাহ কড়ার প্রস্তাব দেয়। মেয়েটি খুবি লজ্জা পেলো। পাশে দারানো কিছু লোক ছেলেটিকে ডেকে তার পরিচয় জিঙ্গাসা করেন। ছেলেটি তার পরিচয় দিয়ে চলে আসতে চাইলেন কিন্তু পাবলিক আসতে দিলোনা। মেয়েটির মা-বাবাকে ডাকা হলো এবং পাবলিক বললেন, তোমার মেয়েকে ছেলেটি ডিস্টার্ব করে। ছেলেটি নাকি তোমার মেয়েকে বিবাহ করতে চায়। মেয়ের মা-বাবা দুইজনে ছেলেটিকে দেখে অবাক কী সুন্দর দেখতে শুনতে আমার মেয়ের সংঙ্গে মানাবে বেশ। ছেলেটি মেয়ে মা-বাবার নিকট এই কথা শুনে আনন্দে আত্মহারা হয়েগেলো।মেয়েটি ইস্কুল থাকে আসার পড় রাত্র বেলা ছেলেটির সংঙ্গে বিবাহ দিয়েদিলো। সকাল বেলা মেয়ের মা-বাবা কান্না করে বললেন, বাবা তুমি আমার মেয়েকে দেখে শুনে রাখবে যাতে ওর মনে যেন কষ্ট না লাগে। ছেলেটি মেয়ের মা-বাবাকে বললেন, আচ্ছা ঠিক আছে এই বলে মেয়েটি এবং ছেলেটি দুই জনে তাদের পায়ে হাত দিয়ে সালাম করে বিধায় নিলেন। ছেলেটি মাহা আনন্দে বঁধু নিয়ে বাড়িতে আসলেন এবং তার মা-বাবার পায়ে সালাম করে বললেন, এই তোমাদের পুত্র বঁধু। ছেলেটির মা-বাবা মেয়েটির সুন্দর্য দেখে অবাক সংঙ্গে সংঙ্গে পুত্র বঁধুকে মেনে নিলেন। এলাকায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে গোলো আমাদের গায়ে এমনি একটি মেয়ে বঁধু হয়ে এসেছে। যার রূপ সুন্দর্য দেখে সাবাই অবাক। বাড়ির উঠানে নাচ গানের মহা উৎসব বয়েগেলো। ছেলেটির আত্মীয় সজন বন্দু বান্ধব সাবাই তাদের গোসল করানোর জন্য পুরুস্তুুতি নিচ্ছে। সব কিছুই জোগাড় করে এখন সুধু গোসল করানোর পালা। ছেলেটিকে এবং মেয়েটিকে আনা হলো গোসল করানোর জন্য কেউ গান গায় কেউ নাছে কেউ গোসল করানোর জন্য ব্যাস্ত। ছেলেটির গায়ে পানি ডালার পর মেয়েটি গায়ে পানি ডালে এবং গা থেকে ময়লা পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে হঠাৎ লক্ষ করলো মেয়েটির গায়ের রূপ সুন্দর্য কোথায় জেন হারিয়ে গিয়েছে এখন দেখতে কালো বর্ণ। ছেলেটি সহ সাবাই অবাক হয়ে চেয়ে রইলো মেয়েটির দিকে সবার চাওনি দেখে মেয়েটি লজ্জা পেলো।সাবই মেয়েটিকে বললেন,তুমি একটু আগে রূপ গুনে সুুন্দরী ছিলে এখন দেখতে কালোকেন। মেয়েটি মুচকি হাসি দিয়ে বললেন, আমি দেখতে কালো বর্ণ। তাই লোকে আমাকে নিয়ে হাসি তামাশা করে বলে, আমি বিদেশ থেকে কিছু মেকাপ এনে শরিলে মাকতাম তাই আমি রূপ গুনে সুুন্দরী হয়ে যেতাম এবং যখন গোসল করতাম তখন আবার আগের মতো হয়ে যেতাম। এই কথা শুনে সাবাই মাথায় হাত দিয়ে চুপ করে বসে রইলো।