০১ /অতিভক্তি
মোঃমেহেদী হাসান
একটি গ্রামে একজন প্রভাব শালী লোক বাস করত। তার টাকা ও পয়সার কোন অভাব ছিল না এবং প্রচুর পরিমাণে জমি জমা ছিল। তিনি তার জমি জমা ও টাকা পয়সা পরিচালনা করার জন্য অনেক চাকর বাকর রাখল।তার মধ্যে একটি লোক তাকে খুব সন্মান করত,তাই তিনি লোকটিকে খুব ভালো বাসত।তিনি লোকটির নিকট সব টাকা ও পয়সা ধন, দৌলত রাখত।একদিন রাত্র বেলা লোকটি তার সব টাকা ও পয়সা নিয়ে পলিয়ে গেল। লোকটির কান্ড দেখে তিনি অভাক হল।তাই কোন লোকের উপর অতি বিস্বাস রাখতে নাই।
০২ /বুজুর্গ ব্যাক্তি
মোঃমেহেদী হাসান
একদা এক গ্রামে একজন আল্লাহ ওয়ালা ব্যাক্তি ছিলো। তিনি পাঁচ ওয়াক্ত নামজ আদায় ও রোজা রাখতো। তিনি সব সমম পানঞ্জাবি মাথায় টুপি পাগড়ি ইত্যাদি পড়তো। নরীদের সাথে কথা বলতো না। প্রাপ্ত বস্ক মেয়ের মা-বাবাকে বলতো তোমার মেয়েকে পরদা পুশিদা মোতাবেক চলাফেরা করাবে। রাস্তা খাটে মেয়ে মানুষ বোরকা ছাড়া চলাফিরা করলে তিনি তাদের সমালোচনা করতেন। একদিন তিনি গুরুত্ব পূর্ণ কাজের উদ্দেশ্য শহারে রওনা দিলেন। দূরের পথ লঞ্চচে করে শহারের উদ্দিশ্য রওয়ানা দিলেন। শহারে পৌঁছে তিনি একটি চায়ের দোকানে চা খেয়ে গন্তব্য উদ্দিশ্য রওয়ানা দিলো। হঠাৎ তিনি লক্ষ করলো রাস্তার পাশে মেয়েরা চলাফেরা করছে এবং কেউ বোরকা ছাড়া কেউ বোরকা পড়া। আরোও লক্ষ করলো মাথায় কাপড় নেই জরজেট জমা পায়জামা পড়া। তাই দেখে তিনি মনে মনে গাল মন্ধ করতে লাগলো। রাস্তার যেই পাশে তাই সেই পাশে অসলিল অবস্থা মেয়েরা চলাফেরা করে। তাই দেখে তিনি উপারে দিকে তাকিয়ে চলতে শুরুূ করেন। তিনি দেখতে পেলো বড় বড় দালানের বেলকুনির নিকট মেয়েরা অসলিল জামা কাপড় পরে বসে বসে গল্প করছে। তিনি মনে মনে বললেন, হায়রে মাবুদ একেন নোংরা শহর মেয়েরা এতো অশ্লীল পোষক পরে থাকে কেউ এঁদের বারণ করে না। এই বলতে বলতে রাস্তার ড্রইং এর ভিতর পরে গেলো। তাই দেখে দুটি মেয়ে তাকে দুই ডানা ধরে উপারে তুললো এবং লোকটি তার গায়ে মেয়েদের এস্পর্শ লাগায় নাউজুবিল্লা নাউজুবিল্লা বলতে বলতে চলে গেলো।