উপকূলের সত্তর ভাগ কমেছে জলচর পাখি,
এখন প্রবালদ্বীপেও পাখিদের মৃতদেহ দেখি।
পাখিদের উপর এত অবিচার দেখভাল করার কেউ কি নেই?
পাখির চরে পশুর চারণ,বার্ড ক্লাবের প্রতিবাদ খুব সামান্যই|
  
খাদ্য সংকট, শিকারীদের দৌরাত্ম্য,জলবায়ু পরিবর্তন,
দুই হাজার সালে পাখি শুমারিতে পাখি ছিল অগণন।
আর বর্তমানে নেমে এসেছে তিন ভাগের এক ভাগ,
পারিজাত পাখিরা,অবিবেচক মানুষের চোখে ভীষণ বিরাগ!

একসময় চরগুলো দখলে ছিল, হায় চির-সুন্দর রংধনু পাখি!
কোথায় চর পাতিলা, ঢালাচর, কোথায় চর কুকরি মূরকি?
বাদামি মাথা গাঙচিল, গাঙচষা সবই বিপন্ন,
সাইবেরিয়া,মঙ্গোলিয়া থেকে পাখিরা আসলেও,খুবই সামাb¨।

চর মনপোড়া,শাহাজালাল,চরমোন্তাজ, কোথায় সোনার চর?
নিঝুমদ্বীপ এখন কোলাহলে ভরা মানুষের চিৎকার,
পরিবেশ বিপর্যয়ের জন্য,পাখি শিকারিরাও কম দায়ী নয়,
পাখি শিকার বন্ধ হোক,এটা যেন সকলের দাবি হয়।