সোঁদাগন্ধ
বাতাসে প্রজাপতি উড়তে দেখে বসন্ত পাড়ার ছেলেগুলো মেয়েগুলো তাকিয়ে থাকে জঙ্গলের দিকে ; সেখানে পাখিদের মেঘ ও খেচর - ভীষণ মাতাল মগডাল
প্রচণ্ড আত্মসমর্পণ ঘটে যাচ্ছে - তার নিচে আমি প্রথাগত, পিতার চপ্পল পায়ে লৌকিক -গুনগুন ক্ষত নিয়ে হেঁটে যাই কৃশকায় ; মনে পড়ে নির্মল নন্দিতাদির মঙ্গলবার
প্রবাহী শাপলার ডগায় দুলতে থাকে বিপন্ন অপরাহ্নের রোমকূপ, শীতলদার ভিড় থেকে উঁকি দেয় নির্মম পিক্সেল - নীল নিউরোন নিয়ে সোঁদাগন্ধ ভাসে নয়ানজুলিতে
পৃথিবীর টুকরোগুলি সুচারু ধানের শিষ - হাওয়া ফণা তোলে আর সাপের খোলশ উড়ে যায় , আকাশকে দান করে পাতাঘেরা নিরিবিলি সীমান্ত, সন্ন্যাসের বৃষ্টিছাঁট
যেন ব্যাসদেব , আর কিছু করার নেই - একটা কুটিরে থাকে বিষন্ন কামিনী - আবাদীঘরের ময়ূর ময়ূর জ্যোৎস্নায় দু চোখের পাতায় স্তব, আলপথে লিখে রাখি জন্মান্ধ রোদ্দুর --