সড়ক থেকে-
বিদ্যাপীঠ হতে, সমাজ-বাজার থেকে ধাওয়ায় তাড়িয়ে
অবগুণ্ঠিত ব্যস্ততা অবরুদ্ধ হলেও
দিনের আলোয় মেঘ করে আকাশ-
মন ভার করে বাতাস-
মাথা উঁচিয়ে জাগিয়ে তুলেছে
প্রান্তিক ছাদের ওপর কিশোরীর যৌবন;
প্রেম তার নিখোঁজ এখন!
আড়ষ্ট বাঁধ ভেঙে, বাতাসী ভাজে ওড়াবে ঘুড়ি-
অসীম ঠিকানায়;
গুমরে থাকা মনের ব্যথাগুলো,
কথাগুলো অবমুক্ত হউক।
সুপ্ত আগ্নেয়গিরির নিদ্রাভঙ্গের কারণ!
পড়শীরা দেখুক, ভাবুক-
চাকার চঞ্চল মন ভাসুক;
চলতে হবে জীবন চলা- থেমে নেই দ্রোহের প্রকাশ।
অবয়বহীন সংগ্রামে
প্রাণশক্তির অবশেষ আছে কিনা;
বিধি নিয়ে লড়ছে আমাদের মা,
সেবিকার নিবিড় সেবায়- অবমুক্তি অথবা মুক্তির মাহেন্দ্রক্ষণে।
উর্ধ্বমুখী কাতরে আকাশ পানে, মনটা তাদের ক্রন্দনে,
দৃষ্টির ছায়াফেলা পেছনে, হতভাগা প্রিয়জনে।
সবিস্তারে- এখনো ভরসায় উদার আকাশ;
যোহর আজানের রাস্তার ডাকের আগেভাগে
বিধির দু'ঘন্টার অবকাশে
একটাদিক তো আছে খোলা- সবসময়ই খোলা।
সকাল দশটা, ২০শে জুলাই ২০২৪