আল্লাহ! হে খোদা- বেদখল হলো বাঁচার ভিটে!
ভাবিনি ফিরে পাবো।
উচ্ছেদই যেন অমোঘ বিচার,
বিচ্ছিন্নতায় চাপা ছিল শূন্য আশার বেদনার চিটে।

চাবি ঘোরাতেই বদ্ধ কপাটে,
মুক্তির বাতাসে মস্তকে পড়া ঝুলঝট ঠেকাতে,
ঝাড়ু হাতে মুখ ঢাকি মাস্কে।
পালাতো যদি, ধুলোসব দম নেওয়া ঝাড়ফুঁকে!

পাশের ডোবা
খালি করে জলের বালতি টানে গিন্নী আমার।
ধুলোতে ঢাকা ময়লা ময়লা চেহারার আভরণে,
কেনো আসে না মনে তার- "জলকে চল"!

মনে ভাবি,
কৈলাশ ছেড়ে দেবী
পিতৃগৃহে আগমনে দুর্গার, দোলাচল ভর করে মনে।
মলিন বেশে, স্বামী তার শিব সাথে,
হেঁটেছিল কি আগে?
নাকি, জীর্ণশীর্ণ বা অকপট দিগম্বর ভাবনায়
বা, সবাই যেমন মানে বা জানে-
শ্বাশত অচেনা ভূস্বামী
দখলীসত্ত্বে সবসময়ই পড়ে থাকে পিছে-পশ্চাতে!

৫ই মার্চ ২০২৫