কালনাগের ছোবল দিলে শরীরের
শ্বেত কমলের পাপড়িগুলো নীল হয়ে ওঠে
শাড়ির রং বদলে যায় ঘাম জলে।

কপাট খুললেই প্রথম উদ্ভিদ প্রান্তর, মুগ্ধতার নজর পড়ে উচ্ছসিত লতাগুল্মে
রুপালি জল গড়িয়ে পড়ে তরঙ্গায়িত নদী থেকে।

তুমি লজ্জাস্পর্শে সাঁতরাতে থাক ঈর্ষার জলে
প্রতিটি ডুবে হারিয়ে ফেল পরিধেয় অলঙ্কার
অবলীলায় নিরাভরণ হয়ে যাও।

আমি তোমার অস্তনদীর জলে নেমে অবগাহন করি তখন, শুদ্ধ করি পাপ,
পূণ্যবাণ হয়ে উঠি পূণ্য জলে, হে পূণ্যশীলা।।

****