যখন স্নান শেষে তোমার স্নিগ্ধ কেশে,
জলরাশি ওঠে হাসি;
সমক্ষনে মোর মন গঙ্গায় অচেনা ডাহুক,
বাজায় কৃষ্ণকমলো বাঁশি।
ভেজা এলো কেশে দক্ষিনা জানালায়,
আকাশ পানে থাক তাকি;
উজাতন মন কি করে তখন,
অজানা বাসনায় তোমা পানে চাহে আখিঁ।
অধীর বাসনায় এমনি করিয়া,
কাটিল কত দিবসো জ্বালাময়।
হঠাৎ....................
একি দেখতেছি হায়!
তোমার আখিঁ আজি কেন,
আকাশের পানে নাই!
আখিঁ পাতে আখিঁ,
বাধা পড়িয়াছে সরলো রেখায়।
খরায় পোড়া মন যেন পাইল বরষা,
জাগিয়া উঠিয়া তায় কতনা কথা কয়;
আখিঁপাতও যেন পাইয়াছে ভাষা,
ভালোবাসি বলে বাঁধনে জড়ায়।
শুরু হইল মন যুগলের এক পথে চলা।
প্রেম তাহার নাম সর্বজনে জানে,
তবু মিছে-মিছি আর একবার বলা।