প্রান্তিক কল্লোল

১৯৯৪ সালের ৮ই অক্টোবর বগুড়া জেলার সোনাতলা উপজেলার ভেলুরপাড়া গ্রামের এক মধ্যবিত্ত পরিবারে আমার জন্ম। আমার বাড়িতে বরাবরই সাহিত্য চর্চা হত। আমার বাবা ও বড় ভাই খুব ভালো লেখেন। আমার বাবা রেজ্জাকুল আহসান, পেশায় একজন স্কুল শিক্ষক। তিন ভাই বোনের মধ্য বড় ভাই তারপর বোন, আমি সব ছোট। ছোট বেলাতে মা আমাকে বিভিন্ন কবিতা শুনিয়ে ঘুম পাড়াতেন। সেই ৪ কি ৫ বছর বয়সেই পল্লী কবি জসিমউদ্দিনের কবর কবিতার অর্ধেকেরও বেশি অংশ আমার মায়ের মুখে শুনে শুনে মুখস্ত হয়ে যায়। বলতে গেলে সেই থেকেই কবিতার প্রতি ভালোবাসা। তাছাড়া শুনেছিলাম সাহিত্যের প্রতি ভালোবাসাটা আমার বংশানুক্রমে পাওয়া। আমার দাদা-দাদি নাকি ছিলেন প্রবল সাহিত্য প্রেমী। যদিও তা দেখার সৌভাগ্য আমার হয়নি, কারন তাদেরকে যখন বুঝেছি আমার দাদা-দাদি হিসেবে তখন তারা বৃদ্ধ। সর্বোপরি আমার মা-বাবা, ভাই-বোন সবার অনুপ্রেরনা ও সাহিত্যের প্রতি প্রবল ভালোবাসাতেই লেখালেখি করা।

I was born on October 8, 1994 in a middle-class family of village Vellurpara in Sonatala upazila of Bogra district. Literature was practiced always in my home. My father and older brother wrote very well. My father Rezzakul Ahsan, a school teacher in the profession. The younger brother in the middle of the three brother's sister, then sister, I'm all small. In my childhood, my mother used to sleep to hear me in different poems. At the age of 4 or 5 years, more than half of the poem Jasimuddin's "kobor" poem was memorized after listening to my mother's face. In other words, love is about poetry. Moreover, I found that my love for literature was found in my ancestry. Was my grandfather or a strong literary lover? Although I did not have the luck of seeing them, because when they understood them as my grandparents, they were old. Above all, writing about my parents, brothers and sisters, all the inspiration and strong love for literature.

প্রান্তিক কল্লোল ১১ বছর ৪ মাস হলো বাংলা-কবিতায় আছেন।