শরীরাকাশে রক্ত ঝরে—
বিশ্বাসে খুন হওয়া ফুটন্ত গোলাপের!
সে চেয়েছিলো একটি টিনের চালে
ঝুমঝুম তৃমুখী ছন্দের শব্দে
প্রেমিকের বুক জড়ানো ঘুম!
গুম হয়ে গ্যাছে প্রেম কে বা জানতো?
সবাইতো বিশ্বাসে আগায়—
সৃষ্টির ঘোর ভাঙতে না পেরে
পড়ে যায় ঈশ্বরের প্রেমে!
কিন্তু..... বিশ্বাস করাও যে পাপ
এ শিক্ষা দেয়নি কোনো ধর্মযাজক!
আমাদের শুধু—
নদীতে ছুরি চালিয়ে পানি কাটতে অক্ষমের
সূত্র জানিয়ে বলা হয়েছে বিশ্বাস অখন্ডিত।
জানো কি?
কবি কখন হারিয়ে ফেলে কবিতার ছন্দ?
যখন আষাঢ়ের মেঘ হয়ে—
ঝরে পড়ে সুখ!
আকাশ হয়ে যায় সুখহীন সাহারা!
রক্তেভেজা গোলাপ গাছের গোড়ায়
পড়ে থাকে—
মধু খাওয়া ভ্রমর খুঁজে নতুন প্রেমিকা!
একদিন সে ফুলের অর্ধপঁচা শরীরে
নূতন ফুল এসে পড়লে!
সে নূতনীকে বলে—
দুঃখ কোরো না সখী..... আমাদের চেয়েও বেশি
বিশ্বাসহীনতায় ভুগেন স্বয়ং ঈশ্বর।