আজও নিস্তব্ধতার কথোপকথন থেকে
শোনা যায় শিক্ষকের সংজ্ঞা,
যে সংজ্ঞা কখোনো কোনো নোটবই এর
পৃষ্ঠায় থাকে না
বরং তা থাকে ছাত্রছাত্রীদের মনুষত্বের
প্রথম পৃষ্ঠায়।
অদূর ভবিষ্যতের পথের ধারে যে প্রদীপের
আলো জ্বালে তাকে শিক্ষক বলে ,
যে প্রত্যেক শ্রেনি কক্ষে মানুষ গড়ার কারিগর
রূপে ব্যস্ত থাকে তাকে শিক্ষক বলে।
যে ব্যর্থতার দিনেও পিঠ চাপড়ে বলে সফলতা
আর বেশি দূরে নয় তাকে শিক্ষক বলে,
ছাত্রছাত্রীরা যাকে শিক্ষক দিবস পালনের পরও
শ্রদ্ধা জানাতে ভোলে না তাকেই শিক্ষক বলে।
যার পাঠদানের সময় সীমা শেষ হলে
ছাত্রছাত্রীরা পরবর্তী পাঠের জন্য অপেক্ষা
করে তাঁকেই প্রকৃত শিক্ষক বলে ।
মল্লিকপুর, স্বরূপনগর।