অন্ধকারে ঝলকে উঠলো তীর্যক আলোর গুহা আর পুড়ে দিতে এলো আমারই
মুখ। কত প্লাবনে, ঝড়ে বাঁচিয়ে রেখেছি দুঃখী বাংলার মতো। প্রতিদিন কর্কশতার
দিকে পিঠ ফিরিয়ে রুয়ে যাচ্ছি কাউন ও কালিজিরা। এল.সির বানে ছড়িয়ে দেব
বিশ্বময়। কোথায় নর্দমার মুখ জানা হলো না এখনো... রাজনীতির বর্জ্য জড়িয়ে
ধরেছে পাঠালয়। বুকেচাপা গোলাবারুদসহ নেতিয়ে পড়ছে একাত্তর। কোথাও গুটিয়ে
থাকা শিয়াল টেনে নিয়ে যাচ্ছে হরিণের বাগান। কোনোভাবে শস্য ও ফলজ বৃক্ষ বাঁচানো
গেল। কয়েকটি অদৃশ্য চোখ তখনো পাহারা দিচ্ছিল অলৌকিক সন্দীপন সংযোগস্থল...
শুস্রূষার আশায় তার কাছেই লগ্নি করেছি কি রমন ও হৃদয়!