নীহারিকা তুমি , নুপুর পায়ে গোধূলি বেলায় , আনমনে কেন হাঁটো ।
একা - একিই নির্জন কুল হারা ওই রাক্ষসী নদীর তীরে ।
কত বুকের ধন করিলো খালি পাশান এ-ই নদী৷।
প্রাণের ভয় নেই একেবারে এতটুকু তোমার ।
শরীরের কখনো কম্পন হয়না ,
এ-ই মনের শক্তি কোন পথে পাও ।
তুমি যেমন ভাঙবেও না তেমনি মস্কাবেও না ।
তবুও চলবে ! আপন মনে অজানা পথে প্রান্তে ।
আর কিছু ভাববে না ?
এই ধর . হঠাৎ যদি ঝড় এসে,
তোমার স্বপ্নের রাজ্যের সীমানা লন্ডভন্ড করে দেয় ।
তোমার রাজ কুমারে ঘোড়া যদি লাগাম ছিড়ে, নিরুদ্দেশ হয়ে পড়ে ।
আর পথের দিশা খুঁজে না পায়
তবুও তুমি পাল্টাবে না. কেন ?
নীহারিকা , ওগো প্রিয়তম ,
আমার প্রাণ, আমার স্বপ্নের রানী ।
আমার ভালো লাগার পৃথিবী ।
ফিরে এসো আমার বুকের মাঝে ।
দুখের সিমান্তে রেখে চলে যেয়ো না ।
নীহারিকা , ওগো প্রিয়তমা ।