কুকুরের আস্ফালিত লিঙ্গের মতন উত্তেজিত একেকটি শুয়োরের বাচ্চা।
ফিনকি দেওয়া রক্তের মতো ছিটকে পড়ছে ওদের বীর্য- আমার মায়ের গায়!
সতীত্ব রক্ষায় কখনো বুক, কখনো জরায়ু লুকাতে ব্যস্ত হয় আমার মা, অথচ- পুরো দেহটাই ধর্ষকের লুলুপ দৃষ্টির বেষ্টনিতে!
৫৩ বছর হলো আমার মায়ের। তাও জীবনে কতো বার যে ধর্ষিত হলো- সময়ের আস্তাকুঁড়ে কেউ তা লিখে রাখে নি।
আলুথালু হয়ে যাওয়া জরায়ুর রক্ত- কেউ মুছতে আসেনি।
সব কটা চাটার বাচ্চা শুধু চেটেই গেছে রক্তাক্ত পিরিয়ডের নোংরা নেপকিন।
আমি মর্মাহত দেহ নিয়ে সব দেখে গেছি- শুধু।
পৃথিবীটা কুত্তার বাচ্চা দিয়ে ভরে গেছে; সেই তালিকায় নাম লেখানো আমি প্রথম স্বঘোষিত বাঞ্চোদ!