রাত্রির বিভোর সঙ্গমে ক্রেকাতোয়ার প্রবল গর্জন শুনি
জীবনমুখী শব্দস্রোত নিরবধি বয়ে চলে রাত্রির তীর ঘেঁসে
পাণ্ডুলিপির মলিন পাতা উল্টে যায় একপশলা অন্ধ সমীর
স্তব্ধ অন্ধকারে শতাব্দীর শীৎকারে চেনা কণ্ঠ, পর্দার ওপাশে।
মৌন রাত্রির কোমল শিশির ছুঁয়ে গেলো অঙ্গে অঙ্গে
প্রদাহের ক্ষত ঢেকে দেয় অনাবিল এক ভোরের স্পর্ধিত স্বপ্ন।
শঙ্কিত কালপুরুষ মুখ লুকায়ে থাকে তিমির অম্বরের চাদরে
বজ্রাহত ধরিত্রীর পোড়া অঙ্গারে জমবে কি সুপ্ত আর্তি?
প্রতীক্ষিত তৃষিত চুম্বন মোর,ওষ্ঠে উত্তাপ ছড়াক শব্দজালে।