চলো যাই জ্যোৎস্নায়-
ভিজে আসি!
ফিসফিস কথা শুনি বাতাসে।
শরীরকে মেরে টান-
ছা দে আমি উঠে আসি!
মন মোর বাঁধা এক আবেশে।
অকারণে খুলে ফেলি আভরণ-
জ্যোৎস্না-পোষাক মোর পরিধান।
তারা যেন মিটিমিটি হাসে।
মন খান আনচান-
কিছু যেন চাই প্রাণ;
হঠাৎ কে যেন? কে আসে!
খুলে ফেলে সব তার-
জ্যোৎস্নার আভরণে গা-
চুপি চুপি আসে মোর পাশে।
জ্যোৎস্নার আ বরন সরিয়ে-
অঙ্গে অঙ্গ ছুঁইয়ে-
দুটি প্রাণ এক হয়ে ভাসে।
দিশেহারা দুই জন-
এক প্রাণ এক মন।
ভরে ওঠে চারদিক, কি যেন সুবাসে!
জ্বলে তারা মিটি মিটি-
দুজনার খুনসুটি।
চাঁদ চেয়ে দেখে আর হাসে।
প্রেমিক বুকের প'রে-
জ্যোৎস্না পোষাক পরে,
ক্লান্তি ও জমা হয়, অবকাশে।
প্রেমিকের হিম পড়ে-
জ্যোৎস্নায়। ভিতরে!
চাঁদ যেন আসে নেমে জঠরে!
শরীর ঠাণ্ডা হয়-
সব কিছু যায় যেন, জুড়িয়ে।
চাঁদ ধীরে ধীরে বাড়ে কোঠরে!
হঠাৎ চোখ খুলে-
চেয়ে দেখি বিছানায়।
কেউ নাই কেউ নাই-
ভালোবাসে আমারে।