রোদ ঝলমলে একটা বৃষ্টির দিনে শীতের সকালে তোমার হাত টী ধরে
হাঁটতে চাই শিশির ভেজা ঘাসের ওপর দিয়ে।
বৃষ্টির ফোঁটা যখন তোমার শরীর ভিজিয়ে দিয়ে আলতো করে
গড়িয়ে এসে পড়বে তোমার ঠোঁট এর ওপর।

তখন তুমি নিজেকে উষ্ণ করে নিও
আমার ঠোঁট এ তোমার ঠোঁট টী ডুবিয়ে দিয়ে।
শক্ত করে জড়িয়ে আমার ধরবে তুমি যখন,
বুঝবে তুমি বেড়ে গিয়েছে আমার হৃদস্পন্দন।

জড়িয়ে তোমায় রাখবো এই বুকের গভীরে,
ভাবনা তুমি করো না গো থাকবে অনেক আদরে।
এভাবে ই দুজন দুজনের চোখের দিকে তাকিয়ে,
তোমার কোলে মাথা দিয়ে তোমার
হাতের আলতো ছোয়ায় আসবে আমার তন্দ্রা।
সন্ধ্যা আকাশে উঠবে ভেসে পূর্ণিমার ই চন্দ্রা।

সেই পূর্ণিমার চাঁদের আলোয় এসে পড়বে তোমার আমায় চেহারায়।
আর তোমার সেই চেহারার দিকে তাকিয়ে আমার মনে উদয় হাজারো প্রশ্নের ছড়া।
ভাববো আমি তাকিয়ে তোমার মুখের দিকে,
আজ কে বেশি সুন্দরী প্রিয়া, তুমি নাকি ঐ আকাশের চাঁদ।

নিজের অজান্তেই তখন মনের গহীন থেকে
একটা অচেনা আওয়াজ ভেসে এসে বলবে আমার কানে
চাঁদের চেয়েও সুন্দরী তুমি একথা কি চাঁদ জানে?
চাঁদের আলো টাও যেনো তোমার
চেহারার উজ্জ্বলতার কাছে ক্ষীণ মনে হবে আমার।

ঠিক সেই মুহূর্তে আমার চোখের সামনে আসবে তোমার মুখের মিষ্টি মুচকি হাসি,
যেটা দেখার অপেক্ষা আমার হাজারো বছরের তপস্যা।
মনে মনে বলবো তখন আমি
হে প্রিয়া কখনো এই মুচকি হাসি হারাতে চাই না আমি,

এই মুচকি হাসির ঝলক দেখতে চাই আমাদের সন্ততি দের মুখেও,
তখন কি আমার মনের এই সুপ্ত বাসনা শুনিতে পাইবে তুমি??
ভালোবাসার পাহাড় গড়ে রেখেছি তোমারি তরে,
সুপ্ত বাসনা সত্য করে নাও গো আপন করে।
বুকের ভিতরে যেই ঘর বানায়াছো তুমি,
আসিয়া প্রবেশ করো এই কলিজার ভিতরে।।।
                  (সংক্ষিপ্ত)