তোয়ধি বেষ্টিত উর্বরা,
কৃষ্টি জমির পরে বসে;
চা-সিদ্ধ পানিতে—
সভ্যতা ডুবিয়ে খাওয়ার সময়।
সভ্যতা গলে,চায়ের পেয়ালার একদম তলানিতে চলে গ্যাছে!

দ্রাবিড় জাতি আঙ্গুল চুবিয়ে, বের কোরে এনেছে—
অধ্যুষিত পট্টন।

ছায়ানট উৎপাদনে জ্বালানি হিসেবে,
সর্বাধিক ব্যবহৃত হয়েছে গুলমোহর কৃষ্ণচূড়া!
সর্বশেষ;আদমশুমারী অনুযায় —মোট জনপূর্ণের একজনও পরিজন ছিলেন না!

ভার্যা অন্তরে পুষেছে পরমাণু; বোমা বিস্ফুরণের স্মৃতিচিহ্ন—
রক্তজিহ্বের বাচ্চা ওর অঞ্চল মরুদেশে চলমান,
শান্তিরক্ষা মিশনে;
সৈন্য মোতায়েন করবে বোলে ভাবে!

যেথায় বঙ্গ-পার্শ্বদেশে বন্যপ্রাণীর গড়আয়ু পঞ্চাশ থেকে পঞ্চান্নো;
জোয়ানেরা সেথায় ধুকে ধুকে, দু’ভাগের একভাগ জীবন—
পার কোরে দিয়েছে!

যদি এরা কায়দা জানতো;
তান্ত্রিক চেরাগ থেকে নির্বিঘ্ন, অভয়ারণ্য বের কোরার; অনুষ্ঠানে উদ্যোগ চালাতো।
যাতে স্বঘোষিত তালু দিয়ে—
ঘষা দিলেই,
কফিনভর্তি ছিটমহল এসে— জোয়ানদের খায়েশ মেটাতো।