অযুত কাল যাবৎ,
কারো অপেক্ষায় সশ্রদ্ধাভরে— দন্ডায়মান এক সিদ্ধপুরুষ।
যা ভেবেছিলাম,দুহিতা সিংহল- দ্বীপের চেয়েও—অনেক নিরুপম।
স্বীয় কিরণ-জাল বিছিয়ে;
তার সতীত্ব ছিনতে—
উদ্ধত নিখিল-বিশ্ব।
তদানীন্তন প্রবাহিত হয়,
সহমরণে সন্তপ্ত হওয়া—অর্ধাঙ্গের হৃদয়।
পাড়া-প্রতিবেশীর শোণিতেও; নিমজ্জিত হয়—
ভাবসম্পন্না-সমাধি।
মন্দীভূত হয়,সত্যানুরাগ স্বপ্নের- মিলনভূমি;কিছু অপসৃত পন্থা।
বাড়ে ঐকতান-সংযম,
বাড়ে বিজয়লক্ষ্মীর দাসত্ব।
অভিমুখে শোনা যায়—
একরাশ রোদনধ্বনি আর সংকীর্ণ মাপকাঠি।
তবুও জীবদ্দশার সিংহভাগই—
সে,উদ্দীপিত মহাসভা-অধিবেশন; সবকিছুর ঊর্ধ্বে।
‘তার প্রতিশ্রুতিতে,শ্রুতিকটু-বাক্যও ছেদন হয়—স্বাতন্ত্র্য আপ্তবাক্যে’!