তার সর্বাঙ্গীণ চোখ আমায় দেখছে
উত্তর থেকে দক্ষিণ এবং পূর্ব থেকে পশ্চিমে আমার সরণ
ক্রমাগত জমাহচ্ছে আয়নার স্মরণে
আমি দেখিনা, ভীত হই তাই
দু’একবার চোখ তুলে তাকালেও
করুণ এক কঙ্কালের চক্ষুকোটর নিজেকেই দেখে
আসলে, মানুষ আয়নার দিকে তাকালে
চোখে চোখ রাখে; কথা বলে
আমি বলতে পারিনা
গলার নল বেয়ে শুষ্ক একটা বাতাস নেমে যায় শিরদাঁড়ায়
আয়নার গলা নেই কিম্বা শিরদাঁড়ার বাতাস
সর্বাঙ্গ বিস্তীর্ণ একটা চোখ
ছায়ার মতন লিখে রাখে আমার গতিবিধি…