ঈমাণ!ঈমাণ!ঈমাণ!ঈমাণএ তো মুখ চলে সারি সারি,
পাপের সাগরে হাঁক দিয়ে করিছে ঈমানের কার বারি।
তাই তো এবার আমি কলম দিয়ে করিতে চলেছি সৃষ্টি,
খুঁজিতে ঈমাণ আগে গড়ে নাও, ঈমাণ খোঁজার দৃষ্টি।
বাদল নীরদ মিলে মিশে যেমন নীল গগন করেছে নষ্ট,
মহান রবের শিকলে বাঁধা ওই অম্বর গিলছে কত কষ্ট।
সয়েছে কত কষ্ট যন্ত্রণা তবু আদেশ করেনি ভঙ্গ রবের,
মুহূর্তেও রয়েছে সৃষ্টির সে,রেখেছে খেয়াল সৃষ্টি সবের।
এমনি পড়েছে অন্তরে পাপের গাঢ় হতে গাঢ়তম আভা,
কীভাবে মুক্তি আসবে এ জীবনে কভু যায়না তা ভাবা।
অন্তর খাানি হাঁপাই ফাঁপাই করে,তবু পেরে ওঠে না,
এমন অন্তরের ভাবনায় কভু অধম মানব ছোটে না।
যেমন ওই গগন ধারা শত বেদনায় রবের আদেশ মানে,
হয়ে ওঠে তা একদিন নীল আর মেতে উঠে সুর তানে।
তেমনি অধম তুমি শত দুঃখ কষ্ট আর যন্ত্রণা ভুলে,
তুমি পার যদি ধরিতে সেই মহান রবের আদেশ তুলে।
শত শত বেদনার কথার মূল্য না দিয়ে করিলে সবর,
আবারও বলি শুনে নাও করুণ হতেও খুশির খবর।
ঈমাণ! ঈমাণ! ঈমাণ! কিসে ভাই ঈমানের আমদানি?
আবেগ না বিবেক নাকি রবের আদেশ কোনটা জানি?
হ্যাঁ পেয়ে যাবে মুক্তি,!মনে যবে রবের আদেশ থাকবে,
কলুষিত অন্তর যবে ওই মুক্ত গগনের মতো রাখবে।
ওই কৃষ্ণকায় নীরদ যবে গগন আসর শূন্য করে
মুশলধারে ছন্দের তালে তালে যাবে তারা সরে
ঔজ্বল্যতা ফিরে পেয়ে যখন মুক্ত গগন হাসবে।
তেমনি শত পাপের বিনাশ ঘটে, অন্তর খানি
পেয়ে শত সুখের নিশান, ছেড়ে চোখের পানি
হৃদয় গহীনে ঈমাণ গাঢ় ও মজবুত হয়ে আসবে।
ঈমাণ! ঈমাণ! ঈমাণ! ঈমাণ কি এতোই সোজা!
মুখের ভাষায় তর্ক করে,যায় না ঈমাণ খোঁজা,
অশিক্ষিত মূর্খ কিম্বা হোকনা যতই শিক্ষিত জ্ঞানী,
ঈমাণ খোঁজা দুঃসাধ্য ভাই নাহলে আল্লাহর ধ্যানি!