ইঙ্গিত পায়না যবে নেকড়ে তালাশ রক্তেরও গন্ধ
বেওয়ারিশ অরন্যে ,
মতান্ধ বর্বতার ত্রাস ঘুরায় সময়েরও অশান্ত মোড়
ধ্বংসেরও বিকৃত আনন্দে ৷
ব্যর্থ কেন হয় কল্পনারা যখন আঁকতে গোলাপ
বারুদে পোড়া ক্যানভাসে ?
রুপালী পর্দা পয়দা করে বারেবার ক্রেটাস হুংকার
খেদিত শূন্যতারও চত্ত্বরে ৷
রচে যায় মুনির হাঁড় অসুর বধেরও বর্জ্রবুলী বয়ান
নৃশংসতম বীরত্বে ৷
বানায় মৃত্যুরও তিক্ত আরক অবোধ্য আনুগত্য
মনেরও কুৎসিত বৈকল্যে ৷
দেখে ভ্রমর কালো চক্ষুযুগল বসুমতির বিনাশ
সৃষ্টি আর ধ্বংসেরও কথোপকথনে ৷
খুজে পরমানুতে প্রতিশোধ উদগ্রীব একাকিত্ব
শ্রেষ্ঠত্বেরও নির্মম নরকে ৷
হন্তারক পাতায়-পাতায় চলে অরিহন্ত অবিরামে
কতল হালালেরও নামে ৷
আর নাশেরও তেজ দেখায় কেয়ামতের সার্থকতা
গতর বিকলাঙ্গ জনমে ৷
পক্ষাঘাতী অনুভূতি লেখে প্রমোদি ঐশ্বর্যের দাপট
বানোয়াট বিকল্পহীন অধ্যায়ে ৷
লেনা-দেনার মূল্য চুকায় যেথা শৃঙ্খলিত অস্তিত্ব
এক অবিমৃষ্যকারী মুক্তিতে ৷
দাঁড়ায় এসে কাঠগড়ায় উগান্ডারও শেষ শোষক
অসাম্যেরও এজলাসে ৷
পন্যের বিজ্ঞাপন হয়ে উঠে প্রতিবাদেরও কলম
হলুদ বিচারেরও প্রহসনে ৷
ফুটে ধ্বংসেরও প্রথম ফুল বিস্ফোরিত আক্রোশে
আততায়ীরও করতালিতে ৷
দাঁড়িয়ে রয় ধনঞ্জয়ী বীর লাশেরও রক্তাক্ত স্তূপে
কুরুবিবাদেরও দায়মুক্তিতে ৷