বাড়ে শিম্বলতা উদার অসমান ফেঁড়ে ; স্বপ্ন বুনেছে যে বীজ সোনালী শিম্বলতার নক্রক্ষুধা রাজ্যের !
হাসে মেমোন বিদ্রুপে ! থেমিসেরও টুটি চেপে ধরেছে যখন চেঙ্গিস হাত অনধিকারেরও অধিকারে!
রক্ত লিখে আমার হানারো পোড়া মাটিতে ! খুনি গাঁথে নর করোটিরও মালা লুসিফারেরও আরতিতে!
মেটেনা তিয়াস শুণ্যতার সাত সিন্ধুরও জলে ! ঝরে
যায় পদ্ম রোমশ অবয়বেরও অভিশাপে ! সওয়ারী যবে মামবার ছোবল অদৃষ্ট ভবিষ্যতেরও
ঘাড়ে প্রিয়তমার গোলাপ হারানোরও আতঙ্কে !
জ্বলে যায় প্রদীপ তেলেরও বিসর্জনে ৷আর ক্রিতদাস
অবাধ্য বাসনা দেখে শুধু তিলোত্তমার বুর্জ ৷ ঝুলে থাক না তানতালুসেরও আপেল এক ওষ্ঠ অধরায়!
কাবিলেরও স্কন্ধে গজাক না আত্মধ্বংসনেরও বিষ নাগ নিষেধেরও কালো চুমোতে ! তবুও উড়ে ফানুস
অন্ধ হরষে হুতাশনী প্রজ্জ্বলনে ! আর উলভেরিন
ব্যগ্রতা বুক চাপড়ায় শুধু প্রাপ্তিরও উপসংহারে !মুছে
দেয় আলো-আঁধারের ফারাক বরাহ লোলুপ বাসনা!
নুয়ায় নশ্বরের শীর অবিনশ্বর কল্পনায় ক্ষণিকেরও
সুখ মেদিনীতে ৷ ইডেনে ফুটে গন্ধম হলুদ ইশারায়!
ভুলিয়ে রাখে শুধু ঈশ্বরের প্রতিমা জারিত দ্রাক্ষা রস৷
শাইলকেরও কামড় খুবলে নেয় দেনাদারের মাংস
ভল্লুক লালসায় ! পুড়ে মেইডাসেরও স্বর্গ হাবিয়ার
অগ্নি নিঃশ্বাসে ! বসায় খঞ্জর অবশ্য তাড়না সহস্র
মজলুমেরও বুকে , গিলবে বলে সর্বস্ব ক্ষুধাতুর আজদাহা ; অনিরাময়ী ভোগ সংক্রামিত যখন অবুঝ
পঞ্চেন্দ্রিয়ে ! ঢেকে রাখে পুলক বাঈজীরও মুখ
হীরক জালরে আর ফালি-ফালি করে হেরেম নাঙা
তরবারীতে নীল ফুলেরও লুটে ! বুভুক্ষু তালাশ চষে
রত্নাকর যবনিকারও শেষবিন্দুতে ৷ হৃদ স্পন্দনে-
স্পন্দনে যখন ভরা জোয়ার অকৃতিরও অনিঃশেষ
আকর্ষণে;যায় উবে লিলির সুভাষ মিথ্যারো মোহে!